সংগীতের শিক্ষক নিয়োগ অন্তরালে সমকামীতা বা এলজিবিটিকে বৈধতা দানের চক্রান্ত ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে প্রাইমারিতে গানের শিক্ষক নিয়োগ নতুন প্রজন্ম ধ্বংসের চক্রান্ত ——-ইসলামিক বুদ্ধিজীবী ফ্রন্ট

- Update Time : ০৪:৪৮:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
- / ৩৬ Time View

ইসলামিক বুদ্ধিজীবী ফ্রন্টের আহবায়ক শাহসূফী ইঞ্জিনিয়ার সৈয়দ আবদুল হান্নান আল হাদী প্রাইমারি স্কুলে সংগীতের মতো বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে শিক্ষক নিয়োগ ইসলামী মূল্যবোধ বিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, এমনিতেই নতুন প্রজন্ম ধর্মবিমূখ হয়ে অনৈতিক কর্মকান্ডে ধাবিত হচ্ছে। প্রাইমারিতে গানের শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়ার চক্রান্ত হচ্ছে। সেইসাথে ট্রান্সজেন্ডার বা সমকামীতাকেও প্রমোট করার চক্রান্ত দেশবাসী রুখে দিতে বাধ্য হবে। তিনি বলেন, ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে সংগীতবিষয়ক শিক্ষক নিয়োগকে জনআকাঙ্ক্ষা পরিপন্থি। অথচ দীর্ঘ বছরের পর ধরে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে একজন আরবী/ নূরাণি শিক্ষক নিয়োগের জন্য দেশের উলামায়ে কেরাম দাবি করে আসছেন। ওলামায়ে কেরামের দাবির কোন মূল্য নেই। এ নিয়োগের ম্যাধমে প্রধান উপদেষ্টা সমকামীতাকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করে চরম বৈষম্য সৃষ্টি করেছেন।আজ গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, এ বিষয়টি আমাদেরকে ভাবিয়ে তুলেছে। সরকার কার ইশারায় ৯২ভাগ মুসলমানের বোধবিশ্বাস ও মূল্যবোধ বিরোধী সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জাতি জানতে চায়। সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম শিক্ষক নিয়োগে এদেশের অভিভাবকদের দীর্ঘদিনের দাবিকে উপেক্ষা করে, অযাচিতভাবে সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা প্রদান করেছে। আমরা এই অবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। যেদিন থেকে সারওয়ার ফারুকী উপদেষ্টা নিয়োগ হয়েছে সেদিন থেকেই বর্তমান সরকারের মূল্যবোধের খড়া শুরু হয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।