০৫:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ভোলা জেলার দক্ষিণ আইচা বাজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় সন্ত্রাসী রেজাউল করিম

Reporter Name
- Update Time : ০১:২৫:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫
- / ৬২ Time View

মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক সরকার, ভোলা, বাংলাদেশ : ঊনবিংশ শতাব্দীর ত্রিশ দশকের অ-খন্ড ভারতের কায়দে আজম মোঃ আলী জিন্নাহ বাহিনী, ১৯৪৫ ইং সালের পরবর্তী অ-খন্ড পাকিস্থানের ফাতেমা জিন্নাহ বাহিনীর এবং ১৯৭৫ ইং পরবর্তী বাংলাদেশ অঞ্চলের ভোলা মহকুমার তজুমদ্দিন থানার সোনাপুর ইউনিয়ন এলাকার সন্ত্রাসী বাহিনীর চীফ ইন কমান্ড মৃত: গজলের রহমানের শ্যালক, বর্তমান দক্ষিণ আইচা থানা এলাকার বিদ্যমান বিএনপির একাধিক সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যকার এক সন্ত্রাসী বাহিনীর চীফ অফ ষ্ট্যাফ রেজাউল করিম খন্দকারকে বিএনপির আরেক সন্ত্রাসী বাহিনীর লোকেরা চাপাতি জাতীয় অস্র দিয়ে কুপিয়ে দেওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ২০০১ ইং সালে বিএনপি-জামায়াত যৌথভাবে বাংলাদেশের শরীক সরকার হিসেবে বাংলাদেশের রাষ্ট্র সরকারে অবতীর্ণের পর এই রেজাউল করিম খন্দকার- প্রস্তাবিত দক্ষিণ আইচা থানা এলাকার জিয়া পরিষদের সভাপতি ও বিএনপির সভাপতি বনে যায়। ক্ষমতার অপব্যবহার করে তার ভাগিনা ও সন্ত্রাসী মিজান মাঝি, পুত্রা ও সন্ত্রাসী মোঃ উল্যা, মৃত: আবুতালেব এবং নাতিন জামাই আবুতাহের মাষ্টার মিলে গোপন ষড়যন্ত্র চক্রান্ত করে চরফ্যাসনের এম:বি:বি:এস: ডাক্তারী কোর্সের ছাত্র হত্যাচেষ্টা করে।ক্ষমতার অপব্যবহার করে সে চরফ্যাসনের এলাকায় এলাকায় স্ব-নামে বেনামে শত শত কানি খাস জমির মালিকানার দাবীদার হয়ে ভোগ দখল করে অসংখ্য ভূমিহীনকে সরকারি খাস জমির প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত করে। তার ভাগিনা ও সন্ত্রাসী মিজান মাঝি, পুত্রা ও সন্ত্রাসী মোঃ উল্যা, সন্ত্রাসী মৃত: আবুতালেব এবং নাতিন জামাই সন্ত্রাসী আবুতাহের মাষ্টার গ্যাং মিলে গোপনে গোপনে চালিয়ে যাওয়া দেহ ব্যবসা নামক মাগিবাজি ব্যবসার স্থানীয় মাসোয়ারার ষোল আনাই ঐ রেজাউল করিম খন্দকারের হাত হয়ে

নাজিমুদ্দিন আলমের কাছে চলে যেত। দেহ ব্যবসা নামক মাগিবাজি ব্যবসার জন্য অপহরণকৃত মেয়ে-নারী-তরুনী-যুবতি-রমনী-মহিলাদেরকে, যুবদলসহ বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের ছদ্মাবরণে থাকা ধর্ষক গ্যাংদের মাধ্যমে, রেজাউল করিম খন্দকারের ভাগিনা ও সন্ত্রাসী মিজান মাঝিগ্যাং, পুত্রা ও সন্ত্রাসী মোঃ উল্যাগ্যং, সন্ত্রাসী মৃত: আবুতালেবগ্যাং এবং নাতিন জামাই ও সন্ত্রাসী আবুতাহের মাষ্টারগ্যাং এলাকা হতে বিচ্ছিন্ন করে তাদের বিভিন্ন গোপন অত্যাচার-নির্যাতন কেন্দ্রে আটক রেখে, অত্যাচার নির্যাতনের মাধ্যমে অপহরণকৃত মেয়ে-নারী-তরুনী-যুবতি-রমনী-মহিলাদেরকে স্ব-স্ব নাম-ঠিকানা বদলে রাজি হতে বাধ্য করে, দূর্বল-অসহায়-নিরুপায় জনিত আক্রান্ত করে- বিএনপির যুগ্ন মহাসচিব তারেক জিয়া চৌধুরীর সিংগাপুরের ব্যবসায়িক পাটনার লিম চিউ চ্যাং ও অউম চিউ চ্যাং এর ডিসকো সেন্টারে পাচারের উদ্দেশ্যে দেশান্তরিত করত। চরফ্যসনের বর্তমান শশীভূষণ থানা এলাকার এওয়াজপুরের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও চরফ্যাসন পৌরসভার ছয় নং ওয়ার্ডের রিয়াদ মঞ্জিলের বাসিন্দা সন্ত্রাসী আবুতাহের মাষ্টার এহেন দেহ ব্যবসা নামক মাগিবাজির ব্যবসার ছবক পাওয়ার জন্য ইউরোপের সেক্স ফ্রি দেশ খ্যাত অস্ট্রিয়াতেও গিয়েছিল। বর্তমানে বাংলাদেশে তার এক শ্যালোক- চরফ্যাসনের প্রাণ গোপাল মাষ্টারের খুনী বাহিনীর চীফ অফ কমান্ড সন্ত্রাসী আলাউদ্দিন, কনিষ্ঠপুত্র সন্ত্রাসী ইমতিয়াজ আহম্মেদ মতান্তরে সন্ত্রাসী আরাফাতের রহমান রিয়াদ, সন্ত্রাসী ইমতিয়াজ আহম্মেদ মতান্তরে সন্ত্রাসী আরাফাতের রহমান রিয়াদ এর দুই বন্ধু সন্ত্রাসী মহিউদ্দিন ও সন্ত্রাসী শামিম সহযোগে ভীষণ গুপ্তভাবে ঐ দেহব্যবসা নামক মাগিবাজির ব্যবসা পরিচালনা করতে দেখা গেছে। দেহব্যবসা নামক মাগিবাজির ব্যবসা ও জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের কারণে ঐ সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকারের প্রতি পদে পদে শত্রু থাকায় বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেও সে গোপন মাসোয়ারা প্রদানের মাধ্যমে আওয়ামীলীগের আশ্রয়ে ছিল। “জুলাই বিপ্লব’২০২৪ইং” ঘটার পর আওয়ামীলীগ সরকারের লোকজন দেশে পলাতক হওয়ার কারণে সে ( রেজাউল করিম খন্দকার) বিএনপির হটাৎ উদিত নেতা নুরুল ইসলাম নয়ন বাহিনীতে যোগ দেয়। পুনরায় দালালী ও দেহব্যবসা নামক মাগিবাজির ব্যবসা চাঙ্গা করার জন্য প্রশাসনের কাছে আশ্রয় খোঁজ করার জন্য দেশে-সমাজে রাজনীতির হরি-তরি-করি করে চলার সময়ে গত ১৭/০৮/২০২৪ ইং তারিখ রোজ রবিবারে দুপুরের দিকে আনুমানিক বেলা দেড়টার সময় দক্ষিণ আইচা বাজারের একদল সন্ত্রাসীরা তার সঙ্গীয় আবুতাহের মাষ্টারকে ও সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকারকে দেশীয় অস্র চাপাতির মত কিজানি কি দিয়ে আক্রমনাত্মকভাবে কুপিয়ে দেয়। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে যে, ক্যানাডার আদালতে ঘোষিত সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দলের নেতা সন্ত্রাসী নাজিমুদ্দিন আলম সমর্থিতদের আক্রমনের ঐ ঘটনা নিয়ে দক্ষিণ আইচা থানায় মামলা হয়েছে। মামলার তদন্তের প্রয়োজনীয় উপাদান সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকারকে চিকিৎসার জন্য চরফ্যাসন হাসপাতালে নেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য কিংবা মামলার ঘটনাকে আসামীদের জন্য জটিল করতে সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকারকে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে। যাতে সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ত্রাসী নাজিমুদ্দিন আলম ও সন্ত্রাসী নুরুল ইসলাম নয়ন তাকে (সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকারকে) দেখতে গেলে উহার ছবি তুলে নিজেকে দেহব্যবসা নামক মাগিবাজি ব্যবসার বড় নেতা বা প্রভাব বিস্তারের নেতার হাব-ভাব-স্বভাব দেখাতে পারে। এদিকে চরফ্যাসনের খন্ড যুবদল নেতা সূত্রে জানা গেছে যে, উক্ত আক্রমনের মামলায় সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকারকে চরফ্যসনের বিএনপির নেতা সন্ত্রাসী আমিরুল ইসলাম মিন্টিজ ও যুবদল নেতা সন্ত্রাসী দিপুর হুমকি রয়েছে। দক্ষিণ আইচা থানার প্রাক্তন বিএনপি নেতা, সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা ও সদ্য বিএনপি নেতার উপর ঐ আক্রমন হলেও শশীভূষণ থানার রেজাউল করিম নামে নামে মিল থাকা সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা, মূলত: বিএনপি নেতা রেজাউল করিমের উপর পতিত কোন কান্ড-কীর্তির খবর পাওয়া যায় নাই। ঊনবিংশ শতাব্দীর ত্রিশ দশকের অ-খন্ড ভারতের, ১৯৪৫ ইং সালের পরবর্তী পাকিস্থানের কায়দে আজম মোঃ আলী জিন্নাহ বাহিনী ও তৎপরবর্তী ফাতেমা জিন্নাহ বাহিনীর কিংবা বর্তমান বাংলাদেশ অঞ্চলের ভোলা মহকুমার তজুমদ্দিন থানার সোনাপুর ইউনিয়ন এলাকার সন্ত্রাসী বাহিনীর চীফ ইন কমান্ড মৃত: গজলের রহমানের অধঃস্তন উত্তরসূরীদের অনেকে-ই বর্তমানে দক্ষিণ আইচা থানা এলাকার চর মাইনকা ইউনিয়নের আট নং ওয়ার্ডের গজলের রহমান মেম্বার বাড়ি নামক আস্তানায় মোতায়িত হয়ে বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাসবাদের মহড়া চালায়। ছবিতে- সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকার, সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকার দৌড় দিয়ে পালাচ্ছে, এক ব্যক্তি সন্ত্রাসী রেজাউল করিম খন্দকারকে চাপাতির মত দেশীয় অস্রের আক্রমন চালাচ্ছে।
Tag :