০৭:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পিপলস টিভি ৬

রাজশাহী র্মোহনপুর টিটিসি যেন ইন্সট্রাক্টর সাখায়াত পরিবার

Reporter Name
  • Update Time : ০৩:৩৩:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
  • / ৯৫ Time View

মোঃ নাসির উদ্দিন রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি  : প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে দেশের জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তরিত করার অংশ হিসেবে ২০২৩ সালে রাজশাহী মোহনপুর উপজেলা উদ্ধোধন হয় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি)। এখান থেকে প্রশিক্ষিত দক্ষ জনবল দেশের আর্থিক খাতে রেমিট্যান্স সংযোজনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন। তবে এমন যুগান্তকারী সফলতা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আছে অনিয়ম-দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ। সেখানে প্রশিক্ষণ
রাজশাহীর মোহনপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ( টিটিসি) ইংরেজী টেড্র ইন্সট্রাক্টর প্রশিক্ষক ইনর্চাজ সাখায়াত হোসেন ভাতিজি কোন প্রকার চাকুরী না করে সাধারন শাখার সরকারি অফিস কক্ষে চেয়ার টেবিলে বসে সরকারি নিয়ম উপেক্ষা করে বিদ্যুৎ অপচয়ে কমম্পিউটার ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে বাগমারা উপজেলার বালানগর এলাকার সাবরিনা বর্ণা নামের নারীর বিরুদ্ধে । ইংরেজী টেড্র ইন্সট্রাক্টর প্রশিক্ষক ইনর্চাজ সাখায়াত হোসেন পাশর্^বর্তী উপজেলা বাগমারা রক্ষিতপাড়া গ্রামের বাড়ী হওয়ার নিজের প্রভাব খাটিয়ে নিজ উপজেলা বাগমারা থেকে অতি গোপনে সিভিল ট্রেড এ তাঁর আপন শ্যালক আবু রায়হানকে গোপনে অস্থায়ী ভিত্তিতে চাকুরী ব্যবস্থা করে দেন। এছাড়া তিনি সাবরিনা বর্ণা নামে তার দূর সর্ম্পকের ভাতিজীকে সরকারি কমম্পিউটার ব্যবহার করে সুযোগ করে দিয়েছেন যাতে পরবর্তীতে সেখানে চাকুরী দিতে পারে এ নিয়ে এলাকায় বিভিন্ন গুনঞ্জন শুরু হয়েছে । টিসিসিতে সংবাদ কর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে বর্ণা তড়িঘড়ি করে সাখায়াত হোসেন পাশে গিয়ে বসেন প্রশিক্ষক শাখায়াত হোসেন বলেন তার ভাতিজি বর্ণাকে তার অফিসে কাজ কমম্পিউটার শিখে যে কোন একটি এনজিওতে চাকুরী হবে তাই তিনি তাকে টিটিসিতে নিয়ে কমম্পিটার শেখার সুযোগ করে সত্যাতা স্বীকার করেন। নাম প্রকাশ না শর্তে একাধিক প্রশিক্ষনার্থী জানান, সাখায়াত স্যার টিটিসি তার পরিবার কেন্দ্রিক হিসাবে ব্যবহার করছেন । মোহনপুর উপজেলা অনেক বেকার থাকা শর্তে গোপনে তার আতœীয় স্বজন নিয়ে এসে প্রকল্পে চাকুরী দেন ফলে অ্যাসেট প্রকল্পটি চাকুরীর ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি ও আতœীয়করন পরিণত করছেন।

টিটিসি সূত্রে জানা যায়, ‘প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত মোহনপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বর্তমানে ৫ টি ট্রেডে বিভিন্ন মেয়াদ ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রয়েছে।
মোহনপুর বাকশিমইল গ্রামের বাসিন্দা আল আমিন টিটিসিতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তিনি অভিযোগ করেন, ‘সীমাহীন অনিয়ম আর দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে টিটিসি। এখান থেকে এসব অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধ না হলে প্রশিক্ষণার্থীদের দুর্ভোগ থেকেই যাবে। উপধাক্ষ্য পদ শূন্য থাকায় তিনি আত্বীয় স্বজন নিয়ে রুম এসি ব্যাবহার করছেন চা চক্রের আড্ডায় মেতে উঠেন টেড্র ইন্সট্রাক্টর সাখায়াত হোসেন ।

 

অভিযোগ আছে প্রতি ৩ মাস পরপর ৫টি ট্রেড প্রতিটি জন্য এ কাঁচা মাল ক্রয় করার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা বরাদ্দ পেয়ে থাকেন নামে মাত্র ভূয়া ক্রয় দেখিয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যক্ষ গোলাম রাব্বানী টেড্র ইন্সট্রাক্টর প্রশিক্ষক ইনর্চাজ সাখায়াত হোসেন ক্রয় কমিটির সদস্য সাইফুদ্দিন, হিসাব রক্ষক আবু সুফিয়ান সাথে যোগসাজসে ভূয়া বিল ভাউচার তৈরী অর্থ আতœসাত করার অভিযোগ উঠেছে ।
অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে সাখায়াত হোসেন বলেন আমার ভাতিজি এখানে কমম্পিউটার অপারেশন ট্রেড ভর্তি জন্য এসেছে সরকারি অফিসে কিভাবে কাজ করছেন বিষয়ে জানতে চাইরে তিনি কুট -কৌশলে এড়িয়ে জান।
অধ্যক্ষ গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘একটি চক্র উদ্দেশ্যমূলকভাবে অসত্য বানোয়াট তথ্য ছড়িয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে। নিয়ম

া বিধির বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই সরকারি প্রতিষ্ঠানে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thedailysarkar@gmail.com

About Author Information

রাজশাহী র্মোহনপুর টিটিসি যেন ইন্সট্রাক্টর সাখায়াত পরিবার

Update Time : ০৩:৩৩:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

মোঃ নাসির উদ্দিন রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি  : প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে দেশের জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তরিত করার অংশ হিসেবে ২০২৩ সালে রাজশাহী মোহনপুর উপজেলা উদ্ধোধন হয় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি)। এখান থেকে প্রশিক্ষিত দক্ষ জনবল দেশের আর্থিক খাতে রেমিট্যান্স সংযোজনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন। তবে এমন যুগান্তকারী সফলতা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আছে অনিয়ম-দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ। সেখানে প্রশিক্ষণ
রাজশাহীর মোহনপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ( টিটিসি) ইংরেজী টেড্র ইন্সট্রাক্টর প্রশিক্ষক ইনর্চাজ সাখায়াত হোসেন ভাতিজি কোন প্রকার চাকুরী না করে সাধারন শাখার সরকারি অফিস কক্ষে চেয়ার টেবিলে বসে সরকারি নিয়ম উপেক্ষা করে বিদ্যুৎ অপচয়ে কমম্পিউটার ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে বাগমারা উপজেলার বালানগর এলাকার সাবরিনা বর্ণা নামের নারীর বিরুদ্ধে । ইংরেজী টেড্র ইন্সট্রাক্টর প্রশিক্ষক ইনর্চাজ সাখায়াত হোসেন পাশর্^বর্তী উপজেলা বাগমারা রক্ষিতপাড়া গ্রামের বাড়ী হওয়ার নিজের প্রভাব খাটিয়ে নিজ উপজেলা বাগমারা থেকে অতি গোপনে সিভিল ট্রেড এ তাঁর আপন শ্যালক আবু রায়হানকে গোপনে অস্থায়ী ভিত্তিতে চাকুরী ব্যবস্থা করে দেন। এছাড়া তিনি সাবরিনা বর্ণা নামে তার দূর সর্ম্পকের ভাতিজীকে সরকারি কমম্পিউটার ব্যবহার করে সুযোগ করে দিয়েছেন যাতে পরবর্তীতে সেখানে চাকুরী দিতে পারে এ নিয়ে এলাকায় বিভিন্ন গুনঞ্জন শুরু হয়েছে । টিসিসিতে সংবাদ কর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে বর্ণা তড়িঘড়ি করে সাখায়াত হোসেন পাশে গিয়ে বসেন প্রশিক্ষক শাখায়াত হোসেন বলেন তার ভাতিজি বর্ণাকে তার অফিসে কাজ কমম্পিউটার শিখে যে কোন একটি এনজিওতে চাকুরী হবে তাই তিনি তাকে টিটিসিতে নিয়ে কমম্পিটার শেখার সুযোগ করে সত্যাতা স্বীকার করেন। নাম প্রকাশ না শর্তে একাধিক প্রশিক্ষনার্থী জানান, সাখায়াত স্যার টিটিসি তার পরিবার কেন্দ্রিক হিসাবে ব্যবহার করছেন । মোহনপুর উপজেলা অনেক বেকার থাকা শর্তে গোপনে তার আতœীয় স্বজন নিয়ে এসে প্রকল্পে চাকুরী দেন ফলে অ্যাসেট প্রকল্পটি চাকুরীর ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি ও আতœীয়করন পরিণত করছেন।

টিটিসি সূত্রে জানা যায়, ‘প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত মোহনপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বর্তমানে ৫ টি ট্রেডে বিভিন্ন মেয়াদ ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রয়েছে।
মোহনপুর বাকশিমইল গ্রামের বাসিন্দা আল আমিন টিটিসিতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তিনি অভিযোগ করেন, ‘সীমাহীন অনিয়ম আর দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে টিটিসি। এখান থেকে এসব অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধ না হলে প্রশিক্ষণার্থীদের দুর্ভোগ থেকেই যাবে। উপধাক্ষ্য পদ শূন্য থাকায় তিনি আত্বীয় স্বজন নিয়ে রুম এসি ব্যাবহার করছেন চা চক্রের আড্ডায় মেতে উঠেন টেড্র ইন্সট্রাক্টর সাখায়াত হোসেন ।

 

অভিযোগ আছে প্রতি ৩ মাস পরপর ৫টি ট্রেড প্রতিটি জন্য এ কাঁচা মাল ক্রয় করার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা বরাদ্দ পেয়ে থাকেন নামে মাত্র ভূয়া ক্রয় দেখিয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যক্ষ গোলাম রাব্বানী টেড্র ইন্সট্রাক্টর প্রশিক্ষক ইনর্চাজ সাখায়াত হোসেন ক্রয় কমিটির সদস্য সাইফুদ্দিন, হিসাব রক্ষক আবু সুফিয়ান সাথে যোগসাজসে ভূয়া বিল ভাউচার তৈরী অর্থ আতœসাত করার অভিযোগ উঠেছে ।
অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে সাখায়াত হোসেন বলেন আমার ভাতিজি এখানে কমম্পিউটার অপারেশন ট্রেড ভর্তি জন্য এসেছে সরকারি অফিসে কিভাবে কাজ করছেন বিষয়ে জানতে চাইরে তিনি কুট -কৌশলে এড়িয়ে জান।
অধ্যক্ষ গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘একটি চক্র উদ্দেশ্যমূলকভাবে অসত্য বানোয়াট তথ্য ছড়িয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে। নিয়ম

া বিধির বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই সরকারি প্রতিষ্ঠানে।