জাতিসংঘের কার্যালয় প্রতিষ্ঠার অনুমতি বাতিল করুন ——-ইসলামিক বুদ্ধিজীবী ফ্রন্ট
- Update Time : ০১:৩৮:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫
- / ১৩৯ Time View

বিশ্বের যে ১৬টি দেশে মানবাধিকার অফিস সেখানেই মানবাধিকার বেশি লঙ্ঘিত
সমকামীতাকে প্রমোটকারী
ইসলামিক বুদ্ধিজীবী ফ্রন্টের আহবায়ক শাহসূফী ইঞ্জিনিয়ার সৈয়দ আবদুল হান্নান আল হাদী বলেছেন, অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রধান কাজ হলো ফ্যাসিবাদের বিচার, রাষ্ট্র সংষ্কার করে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। এর বাইরে কোন ধরণের চুক্তি তাদের কাজ নয়। কিন্তু সরকার সংষ্কার ও বিচারের কাজের কাজ কোন কিছুই না করে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের অনুমতি দিয়ে দেশে সমকামীতাকে প্রমোট করছে।

আজ রোববার (২০ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন, সার্বভৌম ও মুসলিমপ্রধান দেশ। এ দেশের সংবিধান, সমাজ, সংস্কৃতি ও আইন ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সামাজিক শালীনতার ভিত্তিতে গঠিত। ইসলাম ও মুসলিম জনমানস সমকামিতাকে একটি জঘন্য অপরাধ ও অগ্রহণযোগ্য বিকৃতি মানসিকতা হিসেবে গণ্য করে। জাতিসংঘের মতো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা কীভাবে এই বাস্তবতা উপেক্ষা করে বাংলাদেশের মতো ধর্মপ্রাণ দেশের জন্য এমন একজন ব্যক্তিকে মনোনীত করতে পারে তা আমাদের বোধগম্য নয়। এই বিকৃত মানসিকতার সম্পন্ন ব্যক্তি কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়?
শাহসূফী ইঞ্জিনিয়ার সৈয়দ আবদুল হান্নান আল হাদী বলেন, দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মতামতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ঢাকা থেকে জাতিসংঘ অফিস স্থাপনের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা। কেননা বিশ্বের ১৬টি দেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস আছে, অথচ ওই দেশগুলোতেই সবচেয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। কাজেই এরা মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হয়েছে। সেইসাথে নারী কমিশনের মতো কোরআন বিদ্বেষী কমিশনকে বাতিলেরও দাবি জানান তিনি।






























