০৫:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পিপলস টিভি ৬

বাংলাদেশ ও ওমানের বেআইনী কর্মযজ্ঞকারী, ডাকাত, সন্ত্রাসী ও মাফিয়া রফিক কয়াল।

Reporter Name
  • Update Time : ০৪:৪৮:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫
  • / ১০১ Time View

 মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক সরকার, ভোলা, বাংলাদেশ : ওমান রয়েল পুলিশের ব্যাপক অভিযানে নানান ধরণের অপরাধজনক ১০ বাংলাদেশী ও ৪ আফ্রিকান সহ ওমানে ৩৭ জন প্রবাসীকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা সনাক্তকরণ এড়ানোর জন্য মুখোশ পড়ে ওমানের স্বর্নের দোকান লুট করেছে। পাচার ও বিক্রি শুরুর প্রচেষ্টায় ওমান সাগরের উপকূলে ব্যাপক মাদক মজুদ করেছিল। ব্যাপক আত্মঘাতি সহিংসতা তৈরি করে ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর উদ্দেশ্যে ওমানের রাজ পরিবারের বিনা অনুমতিতে ওমানের বাদশার বাড়িতে অনধিকার প্রবেশ করেছিল বলে- খোঁজ পাওয়া গেছে। সাংবাদিকদের তদন্ত চলাকালীন তথ্য হতে জানা গেছে যে, বাংলাদেশের ভোলা জেলার বর্তমান চরফ্যাসন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা রফিক কয়ালও আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সাথে যোগ-সাজশ করে ওমানে থাকাকালে উপরোক্ত বে-আইনী কর্মযজ্ঞ করেছিল। পরবর্তীতে ওমান পুলিশ কর্তৃক ধৃত হওয়ার আশংকা অনুভব করলে দালালের মাধ্যমে ওমান পুলিশের কাছে ধরা দিয়ে বাংলাদেশে ফেরত আসে। তার মত মাফিয়া কর্মকান্ডে জড়িত হয়ে- অসংখ্য দেশি-বিদেশি অপরাধ কর্মযজ্ঞ করে থাকা কামাল, মনির, লোকমান আব্বাস বাংলাদেশে ফেরত আসে। কামাল, লোকমান ও লিটন বাংলাদেশের ভোলা জেলার বর্তমান চরফ্যাসন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মৃত- মাহমুদের ছেলে হলেও লিটন এখনো ওমানে অবস্থান নিয়ে আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের যোগ-সাজশে ওমানে অবস্থান নিয়ে দেশি-বিদেশি আইন বিরোধী কাজে জড়িত আছে ও ওমানে পলাতক আছে। বাংলাদেশের ঐ একই এলাকার বাসিন্দা কালাম সিকদারের ছেলে আব্বাস বহু আগেই ওমানের এক ইঞ্জিনিয়ারকে মারপিটের মাধ্যমে জখম-আহত করে ওমান থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।

sonalishopbd.com

বাংলাদেশের ভোলা জেলার বর্তমান চরফ্যাসন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও ভূমিদস্যু কাজলের পুত্র মনিরও একই কারণে ওমান পুলিশের কাছে সারেন্ডার্ড হয়ে বাংলাদেশে এসে তার চাচা ও ভূমিদস্যু মাজেদের মেয়ে বিবাহ করেছে। ওমান ফেরত আব্বাসের বাড়ির উত্তর পাশের বাড়ির ইয়াবা ট্যবলেট ব্যবসায়ী কামাল হুজুরের ছেলে বাংলাদেশে- সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসকে বিবাহ করে পুনরায় ওমানে গিয়ে ওমানের বহু আইন-কানুন বিরোধী কাজে লিপ্ত আছে। ওমান ফেরত সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্গি নার্গিসের বাড়ির পূর্বের মৃত: মফিজ ফরাজির ছেলে হাসান ও আক্তার একই কারনে ওমান ফেরত হয়েছে, তবে আক্তার পূনরায় আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সাথে যোগ-সাজশের মাধ্যমে বর্তমানে সিঙ্গাপুরে পলাতক হয়ে বহু ধরনের নাশকতার কাজে যুক্ত আছে। উক্ত সন্ত্রাসী রফিক কয়াল, সন্ত্রাসী কামাল, সন্ত্রাসী লোকমান, সন্ত্রাসী লিটন, সন্ত্রাসী মনির ও সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসের জামাই, সন্ত্রাসী কাজল, সন্ত্রাসী মাজেদ, সন্ত্রাসী আব্বাস, মিজান ও মাসুদ দেশে-বিদেশে সর্বত্র-ই গোপনে গোপনে আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে বাংলাদেশে, ওমানে, সিঙ্গাপুরে ও সৌদি আরবে এমনকি সুযোগ পেলে দক্ষিন আফ্রিকায় স্বর্ণের দোকান লুটপাট করে, মাদক দ্রব্য বেচা-কেনা করে, মাদক দ্রব্য পাচার করে। ওমান, সিঙ্গাপুর ও সৌদি আরব এমনকি সুযোগ পেলে দক্ষিন আফ্রিকায় স্বর্ণের দোকান লুটপাট করার অপরাধে, মাদক দ্রব্য বেচা-কেনা করার অপরাধে, মাদক দ্রব্য পাচার করার অপরাধে- এমনকি ঐসব দেশে যেকোন বেআইনী অপরাধ করার অপরাধে বাংলাদেশে ফেরত হলে বাংলাদেশ থেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার কিংবা বাংলাদেশকে সমপরিমান অপরাধের ক্ষয়-ক্ষতির জরিমানা প্রদানের বিধি-বিধান না থাকায়, সন্ত্রাসী রফিক কয়াল, সন্ত্রাসী কামাল, সন্ত্রাসী লোকমান, সন্ত্রাসী লিটন, সন্ত্রাসী মনির, সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসের জামাই, সন্ত্রাসী কাজল, সন্ত্রাসী মাজেদ, সন্ত্রাসী আব্বাস, সন্ত্রাসী মিজান ও সন্ত্রাসী মাসুদ দেশে-বিদেশে সর্বত্র-ই গোপনে গোপনে আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে বাংলাদেশে, ওমানে, সিঙ্গাপুরে ও সৌদি আরবে এমনকি সুযোগ পেলে দক্ষিন আফ্রিকায় আইন-কানুন লঙ্ঘনের ব্যাপক কর্মযজ্ঞ করে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে যে, সন্ত্রাসী মিজান ও সন্ত্রাসী মাসুদ সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাসন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী দুলারহাট থানার সন্ত্রাসবাদী মুজিবনগরের বাসিন্দা হলেও একই জেলার সন্ত্রাসবাদী শশীভূষণ থানার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের অন্যান্য সন্ত্রাসীদের সহায়তায় বসবাসের ও পলায়নের চেষ্টায় আছে। বাংলাদেশের তৃণমূল প্রশাসন, গ্রাম পুলিশ প্রশাসন, আনসার-ভিডিপি প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, স্থানীয় প্রশাসন, পৌর প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, বিভাগীয় প্রশাসন, আইন প্রশাসন, সেনা প্রশাসন, রাষ্ট্রীয় প্রশাসন, কেন্দ্রীয় প্রশাসন সহ সকল প্রশাসনের স্তরেই কোন না কোনভাবে ঐ সন্ত্রাসী রফিক কয়াল, সন্ত্রাসী কামাল, সন্ত্রাসী লোকমান, সন্ত্রাসী লিটন, সন্ত্রাসী মনির, সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসের জামাই, সন্ত্রাসী কাজল, সন্ত্রাসী মাজেদ, সন্ত্রাসী আব্বাস, সন্ত্রাসী মিজান ও সন্ত্রাসী মাসুদ এবং উক্ত সন্ত্রাসী রফিক কয়াল গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী কামাল গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী লোকমান গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী লিটন গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী মনির গ্যাং ও উক্ত সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসের জামাই গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী কাজল গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী মাজেদ গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী আব্বাস গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী মিজান গ্যাং ও উক্ত সন্ত্রাসী মাসুদ গ্যাং দেশি-বিদেশি মাফিয়া চক্র ও আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের যোগ-সাজশের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে নিরাপদে অপরাধ কর্মযজ্ঞ করে নিরাপদ রয়েছে। তাই দেশি-বিদেশি অসভ্যতা ও বিশ্ব অসভ্যতা ধ্বংসের জন্য উক্ত সন্ত্রাসী গ্যাংদেরকে দিয়ে ব্যবসা না করে তাদেরকে পৃথক পৃথকভাবে ইনজেকশ দিয়ে কিংবা গুলি করে ধ্বংস করা প্রয়োজন। গত ২৩/৮/২০২৫ ইং তারিখে ওমানের পররাষ্ট্র দপ্তর সূত্রে জানা গেছে যে, ওমানে প্রবাসীদের দ্বারা সংগঠিত বিভিন্ন অপরাধজনক ঘটনা সম্পর্কে প্রকাশিত খবরের প্রতি মনোযোগ দিয়ে আটককৃত ৩৭ জনকে রয়াল পুলিশের কাছে দেওয়া হয়েছে। ইতিপূর্বে পত্রিকাগুলো যে, এত নিখুঁত সত্য খবর প্রকাশ করেছে তা তারা তদন্তের পর জানতে সক্ষম হয়েছে। তবে যারা ওমানে অপরাধ করে ওমান রাষ্ট্রের ক্ষতি সাধন করে বিভিন্ন দেশ চলে গেছে সংশ্লিষ্ট দেশের কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে- ক্ষতিপূরণ আদায় করার উদ্দেশ্যে ওমান রয়াল অথরিরিটির অনুমতির মাধ্যমে বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ওমানের এম:এম:পি: (মাসকাট মেট্রোপলিটন পুলিশ) এর কর্তব্যরত এক অফিসারের নিকট জানা গেছে যে, ওমানের আল ওস্তা গভর্নরেটে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে ৯ জনকে গ্রেফতার করেছে রয়েল ওমান পুলিশ। এই অভিযানটি হাইমার পুলিশ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ইউনিটের সঙ্গে সমন্বিতভাবে পরিচালিত হয়। ওমান পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই অভিযান মূলত অবৈধ ভূমি পথে প্রবেশ রোধের উদ্দেশ্যে করা হয়। গ্রেফতারকৃত সবাই আফ্রিকান নাগরিক এবং তারা সুলতানাতে বৈধ কাগজপত্র বা অনুমোদন ছাড়াই প্রবেশ করেছিল। তদুপরি, একজন ওমানি নাগরিককেও গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে সন্দেহ করা হচ্ছে যে তিনি এই ব্যক্তিদের অবৈধভাবে সড়ক পথে নিয়ে এসেছেন এবং তাদের প্রবেশে সহায়তা করেছেন। বর্তমানে উভয় পক্ষের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া চলছে। এই অভিযান দেশীয় নিরাপত্তা ও সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে সরকারী উদ্যোগের অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে ওমানে সহসা আরো ব্যাপক ধর-পাকর শুরু হবে। ওমানের বিভিন্ন প্রদেশে সম্প্রতি পুলিশের বিশেষ অভিযানে বেশ কয়েকটি বড় ধরনের অপরাধ উদঘাটন করা হয়েছে। সিব প্রদেশে একটি স্বর্ণের দোকানে ডাকাতির ঘটনায় চারজন মুখোশধারী গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা দোকানের কর্মচারীদের ভয় দেখিয়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার রিয়ালের স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুট করেছিল। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তরা সবাই এশীয় বংশোদ্ভূত।মাস্কাট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কাস্টমস মাদক পাচারের একটি চেষ্টা ব্যর্থ করেছে। এসময় চীনা এক নারীকে আটক করা হয়েছে এবং বিপুল পরিমাণ মাদক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে মাস্কাত গভর্নরেটে বিভিন্ন প্রবাসীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৩ হাজারের বেশি বোতল ও কার্টন মদ, প্রায় ১,৯০০ কার্টন সিগারেট এবং ৪৩৩ কেজি তামাকজাত দ্রব্য উদ্ধার করে অভিযানে সাতজন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওমানে বারকা, মাতরা, আল উস্তা ও মুসকাত অঞ্চলেও পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বারকায় বাংলাদেশি দুই এশীয় প্রবাসীকে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয়, মাতরায় ছয়জন প্রবাসীকে আটক করা হয় এবং ৫০ কেজির বেশি মাদক জব্দ করা হয়েছে। মুসকাত জেলায় ধাতব তার চুরির অভিযোগে চারজন এশীয় নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়। মানব পাচারের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্তে জানা গেছে, অভিযুক্তরা প্রবাসী নারীকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ফাঁদে ফেলে, তার পাসপোর্ট ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কেড়ে নিয়ে পাচারের চেষ্টা চালাচ্ছিল। এছাড়া, উত্তর আল শারকিয়াহ প্রদেশের আল কাবিল এলাকায় ডাকাতির সময় আফ্রিকান দুই গৃহকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যারা ধারালো অস্ত্র ব্যবহার করে এক গৃহবধূকে আঘাত করে লুটপাট চালিয়েছে। রয়্যাল ওমান পুলিশ (ROP) জানিয়েছে, এই অভিযানের মাধ্যমে অপরাধ দমন ও নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য এসেছে। ডাকাতি, চুরি, মাদক ও মানবপাচারের ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা আইন অনুযায়ী বিচার প্রক্রিয়ার আওতায় আনা হচ্ছে। অন্যদিকে পুলিশি অভিযানে ইমেজ ক্ষুন্ন হওয়ার প্রতিশোধ নেয়ার উদ্দেশ্যে কতেক ওমানী মাফিয়া গ্যাং ওমানের গ্রান্ড মুফতির বিরুদ্ধ হট্টগোল করার পায়তারা দেখা গেছে। আক্রমণের মুখেও পড়েছেন— ওমানের গ্রান্ড মুফতি। ইকনা- ইসরাইলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের জন্য পরিচিত ওমানের মুফতি শেখ আহমদ বিন হামাদ আল-খলিলি সাম্প্রতিক সময়ে কিছু উগ্র ও তাকফিরি গোষ্ঠীর তীব্র সমালোচনা ও আক্রমণের মুখে পড়েছেন। আল-হুররিয়্যা ওয়াল আদালাহ সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি তিনি আরব দেশগুলোর সমালোচনা করেন যারা জায়নিস্ট ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে। এ বক্তব্যকে কেন্দ্র করে কিছু উগ্র গোষ্ঠী তার বিরুদ্ধে প্রচারণা শুরু করেছে। অন্যদিকে ওমান পুলিশের মতামতের পর ওমানের বিভিন্ন ইসলামি ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক মহল মুফতি খলিলির পক্ষে সমর্থন জানিয়ে বলেন, তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো কেবল ফিতনা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র। মুফতি আহমদ আল-খলিলি বলেন: যারা দখলদার ইসরাইলকে সমর্থন করেছে, অর্থ ও অস্ত্র দিয়েছে এবং প্রতিরোধ আন্দোলনকে নিরস্ত্র করার চেষ্টা করেছে, তাদের উচিত বাস্তবতা থেকে শিক্ষা নেওয়া। শত্রুর অনুগতরা বুঝে নিক—তাদের জন্য মুক্তির কোনো পথ নেই, কেবল আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, ঈমানি ঐক্য, একতার বাণী এবং ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানো ছাড়া। উল্লেখ্য যে, নেতানিয়াহুর “গ্রেটার ইসরাইল” মন্তব্য ইতোমধ্যে সমগ্র মুসলিম বিশ্বে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। ছবিতে- ওমানের বিমান বন্দরের কাস্টমস কর্তৃক আটককৃত মাদকের চালান, ওমানের এয়ারপোর্টে মানব পাচার, আন্তর্জাতিক মাফিয়াদের জন্য নিরাপদ ওমানের মাস্কাট এয়ারপোর্ট বা মাদকের নিরাপদ রুট, ওমানের বিখ্যাত ROP রায়ট কার, ওমানের স্বর্নের দোকানে মুখোশধারী প্রবাসীদের দ্বারা স্বর্ণ লুট এবং ওমানের প্রবাসীদের জন্য নিরাপদ ও আন্তর্জাতিক পলাতকালয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thedailysarkar@gmail.com

About Author Information

বাংলাদেশ ও ওমানের বেআইনী কর্মযজ্ঞকারী, ডাকাত, সন্ত্রাসী ও মাফিয়া রফিক কয়াল।

Update Time : ০৪:৪৮:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

 মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক সরকার, ভোলা, বাংলাদেশ : ওমান রয়েল পুলিশের ব্যাপক অভিযানে নানান ধরণের অপরাধজনক ১০ বাংলাদেশী ও ৪ আফ্রিকান সহ ওমানে ৩৭ জন প্রবাসীকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা সনাক্তকরণ এড়ানোর জন্য মুখোশ পড়ে ওমানের স্বর্নের দোকান লুট করেছে। পাচার ও বিক্রি শুরুর প্রচেষ্টায় ওমান সাগরের উপকূলে ব্যাপক মাদক মজুদ করেছিল। ব্যাপক আত্মঘাতি সহিংসতা তৈরি করে ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর উদ্দেশ্যে ওমানের রাজ পরিবারের বিনা অনুমতিতে ওমানের বাদশার বাড়িতে অনধিকার প্রবেশ করেছিল বলে- খোঁজ পাওয়া গেছে। সাংবাদিকদের তদন্ত চলাকালীন তথ্য হতে জানা গেছে যে, বাংলাদেশের ভোলা জেলার বর্তমান চরফ্যাসন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা রফিক কয়ালও আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সাথে যোগ-সাজশ করে ওমানে থাকাকালে উপরোক্ত বে-আইনী কর্মযজ্ঞ করেছিল। পরবর্তীতে ওমান পুলিশ কর্তৃক ধৃত হওয়ার আশংকা অনুভব করলে দালালের মাধ্যমে ওমান পুলিশের কাছে ধরা দিয়ে বাংলাদেশে ফেরত আসে। তার মত মাফিয়া কর্মকান্ডে জড়িত হয়ে- অসংখ্য দেশি-বিদেশি অপরাধ কর্মযজ্ঞ করে থাকা কামাল, মনির, লোকমান আব্বাস বাংলাদেশে ফেরত আসে। কামাল, লোকমান ও লিটন বাংলাদেশের ভোলা জেলার বর্তমান চরফ্যাসন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মৃত- মাহমুদের ছেলে হলেও লিটন এখনো ওমানে অবস্থান নিয়ে আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের যোগ-সাজশে ওমানে অবস্থান নিয়ে দেশি-বিদেশি আইন বিরোধী কাজে জড়িত আছে ও ওমানে পলাতক আছে। বাংলাদেশের ঐ একই এলাকার বাসিন্দা কালাম সিকদারের ছেলে আব্বাস বহু আগেই ওমানের এক ইঞ্জিনিয়ারকে মারপিটের মাধ্যমে জখম-আহত করে ওমান থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।

sonalishopbd.com

বাংলাদেশের ভোলা জেলার বর্তমান চরফ্যাসন থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও ভূমিদস্যু কাজলের পুত্র মনিরও একই কারণে ওমান পুলিশের কাছে সারেন্ডার্ড হয়ে বাংলাদেশে এসে তার চাচা ও ভূমিদস্যু মাজেদের মেয়ে বিবাহ করেছে। ওমান ফেরত আব্বাসের বাড়ির উত্তর পাশের বাড়ির ইয়াবা ট্যবলেট ব্যবসায়ী কামাল হুজুরের ছেলে বাংলাদেশে- সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসকে বিবাহ করে পুনরায় ওমানে গিয়ে ওমানের বহু আইন-কানুন বিরোধী কাজে লিপ্ত আছে। ওমান ফেরত সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্গি নার্গিসের বাড়ির পূর্বের মৃত: মফিজ ফরাজির ছেলে হাসান ও আক্তার একই কারনে ওমান ফেরত হয়েছে, তবে আক্তার পূনরায় আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সাথে যোগ-সাজশের মাধ্যমে বর্তমানে সিঙ্গাপুরে পলাতক হয়ে বহু ধরনের নাশকতার কাজে যুক্ত আছে। উক্ত সন্ত্রাসী রফিক কয়াল, সন্ত্রাসী কামাল, সন্ত্রাসী লোকমান, সন্ত্রাসী লিটন, সন্ত্রাসী মনির ও সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসের জামাই, সন্ত্রাসী কাজল, সন্ত্রাসী মাজেদ, সন্ত্রাসী আব্বাস, মিজান ও মাসুদ দেশে-বিদেশে সর্বত্র-ই গোপনে গোপনে আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে বাংলাদেশে, ওমানে, সিঙ্গাপুরে ও সৌদি আরবে এমনকি সুযোগ পেলে দক্ষিন আফ্রিকায় স্বর্ণের দোকান লুটপাট করে, মাদক দ্রব্য বেচা-কেনা করে, মাদক দ্রব্য পাচার করে। ওমান, সিঙ্গাপুর ও সৌদি আরব এমনকি সুযোগ পেলে দক্ষিন আফ্রিকায় স্বর্ণের দোকান লুটপাট করার অপরাধে, মাদক দ্রব্য বেচা-কেনা করার অপরাধে, মাদক দ্রব্য পাচার করার অপরাধে- এমনকি ঐসব দেশে যেকোন বেআইনী অপরাধ করার অপরাধে বাংলাদেশে ফেরত হলে বাংলাদেশ থেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার কিংবা বাংলাদেশকে সমপরিমান অপরাধের ক্ষয়-ক্ষতির জরিমানা প্রদানের বিধি-বিধান না থাকায়, সন্ত্রাসী রফিক কয়াল, সন্ত্রাসী কামাল, সন্ত্রাসী লোকমান, সন্ত্রাসী লিটন, সন্ত্রাসী মনির, সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসের জামাই, সন্ত্রাসী কাজল, সন্ত্রাসী মাজেদ, সন্ত্রাসী আব্বাস, সন্ত্রাসী মিজান ও সন্ত্রাসী মাসুদ দেশে-বিদেশে সর্বত্র-ই গোপনে গোপনে আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে বাংলাদেশে, ওমানে, সিঙ্গাপুরে ও সৌদি আরবে এমনকি সুযোগ পেলে দক্ষিন আফ্রিকায় আইন-কানুন লঙ্ঘনের ব্যাপক কর্মযজ্ঞ করে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে যে, সন্ত্রাসী মিজান ও সন্ত্রাসী মাসুদ সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাসন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী দুলারহাট থানার সন্ত্রাসবাদী মুজিবনগরের বাসিন্দা হলেও একই জেলার সন্ত্রাসবাদী শশীভূষণ থানার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের অন্যান্য সন্ত্রাসীদের সহায়তায় বসবাসের ও পলায়নের চেষ্টায় আছে। বাংলাদেশের তৃণমূল প্রশাসন, গ্রাম পুলিশ প্রশাসন, আনসার-ভিডিপি প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, স্থানীয় প্রশাসন, পৌর প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, বিভাগীয় প্রশাসন, আইন প্রশাসন, সেনা প্রশাসন, রাষ্ট্রীয় প্রশাসন, কেন্দ্রীয় প্রশাসন সহ সকল প্রশাসনের স্তরেই কোন না কোনভাবে ঐ সন্ত্রাসী রফিক কয়াল, সন্ত্রাসী কামাল, সন্ত্রাসী লোকমান, সন্ত্রাসী লিটন, সন্ত্রাসী মনির, সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসের জামাই, সন্ত্রাসী কাজল, সন্ত্রাসী মাজেদ, সন্ত্রাসী আব্বাস, সন্ত্রাসী মিজান ও সন্ত্রাসী মাসুদ এবং উক্ত সন্ত্রাসী রফিক কয়াল গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী কামাল গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী লোকমান গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী লিটন গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী মনির গ্যাং ও উক্ত সন্ত্রাসী রফিক কয়ালের ভাগ্নি নার্গিসের জামাই গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী কাজল গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী মাজেদ গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী আব্বাস গ্যাং, উক্ত সন্ত্রাসী মিজান গ্যাং ও উক্ত সন্ত্রাসী মাসুদ গ্যাং দেশি-বিদেশি মাফিয়া চক্র ও আন্তর্জাতিক মাফিয়া চক্রের যোগ-সাজশের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে নিরাপদে অপরাধ কর্মযজ্ঞ করে নিরাপদ রয়েছে। তাই দেশি-বিদেশি অসভ্যতা ও বিশ্ব অসভ্যতা ধ্বংসের জন্য উক্ত সন্ত্রাসী গ্যাংদেরকে দিয়ে ব্যবসা না করে তাদেরকে পৃথক পৃথকভাবে ইনজেকশ দিয়ে কিংবা গুলি করে ধ্বংস করা প্রয়োজন। গত ২৩/৮/২০২৫ ইং তারিখে ওমানের পররাষ্ট্র দপ্তর সূত্রে জানা গেছে যে, ওমানে প্রবাসীদের দ্বারা সংগঠিত বিভিন্ন অপরাধজনক ঘটনা সম্পর্কে প্রকাশিত খবরের প্রতি মনোযোগ দিয়ে আটককৃত ৩৭ জনকে রয়াল পুলিশের কাছে দেওয়া হয়েছে। ইতিপূর্বে পত্রিকাগুলো যে, এত নিখুঁত সত্য খবর প্রকাশ করেছে তা তারা তদন্তের পর জানতে সক্ষম হয়েছে। তবে যারা ওমানে অপরাধ করে ওমান রাষ্ট্রের ক্ষতি সাধন করে বিভিন্ন দেশ চলে গেছে সংশ্লিষ্ট দেশের কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে- ক্ষতিপূরণ আদায় করার উদ্দেশ্যে ওমান রয়াল অথরিরিটির অনুমতির মাধ্যমে বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ওমানের এম:এম:পি: (মাসকাট মেট্রোপলিটন পুলিশ) এর কর্তব্যরত এক অফিসারের নিকট জানা গেছে যে, ওমানের আল ওস্তা গভর্নরেটে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে ৯ জনকে গ্রেফতার করেছে রয়েল ওমান পুলিশ। এই অভিযানটি হাইমার পুলিশ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ইউনিটের সঙ্গে সমন্বিতভাবে পরিচালিত হয়। ওমান পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই অভিযান মূলত অবৈধ ভূমি পথে প্রবেশ রোধের উদ্দেশ্যে করা হয়। গ্রেফতারকৃত সবাই আফ্রিকান নাগরিক এবং তারা সুলতানাতে বৈধ কাগজপত্র বা অনুমোদন ছাড়াই প্রবেশ করেছিল। তদুপরি, একজন ওমানি নাগরিককেও গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে সন্দেহ করা হচ্ছে যে তিনি এই ব্যক্তিদের অবৈধভাবে সড়ক পথে নিয়ে এসেছেন এবং তাদের প্রবেশে সহায়তা করেছেন। বর্তমানে উভয় পক্ষের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া চলছে। এই অভিযান দেশীয় নিরাপত্তা ও সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে সরকারী উদ্যোগের অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে ওমানে সহসা আরো ব্যাপক ধর-পাকর শুরু হবে। ওমানের বিভিন্ন প্রদেশে সম্প্রতি পুলিশের বিশেষ অভিযানে বেশ কয়েকটি বড় ধরনের অপরাধ উদঘাটন করা হয়েছে। সিব প্রদেশে একটি স্বর্ণের দোকানে ডাকাতির ঘটনায় চারজন মুখোশধারী গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা দোকানের কর্মচারীদের ভয় দেখিয়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার রিয়ালের স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুট করেছিল। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তরা সবাই এশীয় বংশোদ্ভূত।মাস্কাট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কাস্টমস মাদক পাচারের একটি চেষ্টা ব্যর্থ করেছে। এসময় চীনা এক নারীকে আটক করা হয়েছে এবং বিপুল পরিমাণ মাদক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে মাস্কাত গভর্নরেটে বিভিন্ন প্রবাসীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৩ হাজারের বেশি বোতল ও কার্টন মদ, প্রায় ১,৯০০ কার্টন সিগারেট এবং ৪৩৩ কেজি তামাকজাত দ্রব্য উদ্ধার করে অভিযানে সাতজন প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওমানে বারকা, মাতরা, আল উস্তা ও মুসকাত অঞ্চলেও পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বারকায় বাংলাদেশি দুই এশীয় প্রবাসীকে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয়, মাতরায় ছয়জন প্রবাসীকে আটক করা হয় এবং ৫০ কেজির বেশি মাদক জব্দ করা হয়েছে। মুসকাত জেলায় ধাতব তার চুরির অভিযোগে চারজন এশীয় নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়। মানব পাচারের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্তে জানা গেছে, অভিযুক্তরা প্রবাসী নারীকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ফাঁদে ফেলে, তার পাসপোর্ট ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কেড়ে নিয়ে পাচারের চেষ্টা চালাচ্ছিল। এছাড়া, উত্তর আল শারকিয়াহ প্রদেশের আল কাবিল এলাকায় ডাকাতির সময় আফ্রিকান দুই গৃহকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যারা ধারালো অস্ত্র ব্যবহার করে এক গৃহবধূকে আঘাত করে লুটপাট চালিয়েছে। রয়্যাল ওমান পুলিশ (ROP) জানিয়েছে, এই অভিযানের মাধ্যমে অপরাধ দমন ও নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য এসেছে। ডাকাতি, চুরি, মাদক ও মানবপাচারের ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা আইন অনুযায়ী বিচার প্রক্রিয়ার আওতায় আনা হচ্ছে। অন্যদিকে পুলিশি অভিযানে ইমেজ ক্ষুন্ন হওয়ার প্রতিশোধ নেয়ার উদ্দেশ্যে কতেক ওমানী মাফিয়া গ্যাং ওমানের গ্রান্ড মুফতির বিরুদ্ধ হট্টগোল করার পায়তারা দেখা গেছে। আক্রমণের মুখেও পড়েছেন— ওমানের গ্রান্ড মুফতি। ইকনা- ইসরাইলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের জন্য পরিচিত ওমানের মুফতি শেখ আহমদ বিন হামাদ আল-খলিলি সাম্প্রতিক সময়ে কিছু উগ্র ও তাকফিরি গোষ্ঠীর তীব্র সমালোচনা ও আক্রমণের মুখে পড়েছেন। আল-হুররিয়্যা ওয়াল আদালাহ সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি তিনি আরব দেশগুলোর সমালোচনা করেন যারা জায়নিস্ট ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে। এ বক্তব্যকে কেন্দ্র করে কিছু উগ্র গোষ্ঠী তার বিরুদ্ধে প্রচারণা শুরু করেছে। অন্যদিকে ওমান পুলিশের মতামতের পর ওমানের বিভিন্ন ইসলামি ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক মহল মুফতি খলিলির পক্ষে সমর্থন জানিয়ে বলেন, তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো কেবল ফিতনা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র। মুফতি আহমদ আল-খলিলি বলেন: যারা দখলদার ইসরাইলকে সমর্থন করেছে, অর্থ ও অস্ত্র দিয়েছে এবং প্রতিরোধ আন্দোলনকে নিরস্ত্র করার চেষ্টা করেছে, তাদের উচিত বাস্তবতা থেকে শিক্ষা নেওয়া। শত্রুর অনুগতরা বুঝে নিক—তাদের জন্য মুক্তির কোনো পথ নেই, কেবল আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, ঈমানি ঐক্য, একতার বাণী এবং ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানো ছাড়া। উল্লেখ্য যে, নেতানিয়াহুর “গ্রেটার ইসরাইল” মন্তব্য ইতোমধ্যে সমগ্র মুসলিম বিশ্বে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। ছবিতে- ওমানের বিমান বন্দরের কাস্টমস কর্তৃক আটককৃত মাদকের চালান, ওমানের এয়ারপোর্টে মানব পাচার, আন্তর্জাতিক মাফিয়াদের জন্য নিরাপদ ওমানের মাস্কাট এয়ারপোর্ট বা মাদকের নিরাপদ রুট, ওমানের বিখ্যাত ROP রায়ট কার, ওমানের স্বর্নের দোকানে মুখোশধারী প্রবাসীদের দ্বারা স্বর্ণ লুট এবং ওমানের প্রবাসীদের জন্য নিরাপদ ও আন্তর্জাতিক পলাতকালয়।