সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের বিবেচনা করে এক রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম চেতনায় বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও পরিচালনা করে দেশের উন্নতি ,স্বাধীনতা ,সার্বভেীমত্বের উন্নয়ন করতে হবে—বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পাটি

- Update Time : ০১:৩৮:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
- / ১১৫ Time View
বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পাটির ১৭রমযান মঙ্গলবার ১৮ই মার্চ ২০২৫ইং পাটির্
সাবেক সভাপতি মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী (রহ ৫ম মৃত্যুবাষিকী উপলক্ষ্যে
বদর দিবসের শিক্ষা ও সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের চেতনায় বাংলাদেশ পরিচালনা
শীর্ষক আলোচনা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।পাটির্ সভাপতি মাওলানা ওবায়দুল
হকের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় স্বাধীনতা পাটির
পাটির্ চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস,্ই্সলামী ঐক্যজোটের সিনিয়র
ভাইস প্রেসিডেন্ট শওকত অামীন , বাংলাদেশ জনতা ফ্রন্টের চেয়ারম্যান মো:
আবু আহাদ অাল মামুন (দ্বীপুমীর) ,বাংলাদেশ পিপলস পাটির্ র চেয়ার ম্রান
ছিদ্দিকুর রহমান, এ আর এম জাফরুল্লাহ চেীধুরী , মুসলিম ঐক্যজোটের মহাসচিব
ইলিয়াস হোসেন, কামরুজ্জমান চেীধুরী মুকুল, পাটির্ ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব
মাওলানা এরশাদুর রহমান, দ্প্তর সম্পাদক ডা: তরিকুল ইসলাম , মাসুমসহ
অন্যান্য বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
পাটির সভাপতি বলেন , মাওলানা আবদুল লতিফ নিজামী (রহ ) সংখ্যাগরিষ্ট
মুসলমানের দেশ হিসেবে তাদের মনো্নীত বা প্রতিনিধিত্বশীল সরকার গঠন বা
সরকার দ্বারা যাতে দেশ পরিচালনা করাযায় সেজন্য আমৃত্যু সংগ্রাম করে
গেছেন। রাষ্ট্রধম ইসলামের দেশ হিসেবে রাষ্ট্রিয় বাজেট করা হলে
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান উপকৃত হবে ও বাংলাদেশ মুসলিম দেশ হিসেবে বিশ্বে
পরিচিত হবে। সঠিকও নিরপেক্ষ ভোটাধিকার বা প্রতিনিধিত্ব করার নিয়ম মেনে
চললে সংখ্যাগরিষ্ট মুসলমানের রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের মুসলিম দেশ হিসেবে
বিশ্বে পরিচিত হতেে পারতো বাংলাদেশ ।
পার্টির সাবেক সভাপতি মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী (রহ:) ১৭ই রমযান( বদর
দিবসে)) ৫ম মৃত্যুবাষিূকী উপলক্ষ্যে সভাপতি বলেন, মাওলানা আবদুল লতিফ
নেজামী (রহ:)ছিলেন সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে বাংলাদেশকে মুসলিম দেশ
হিসেবে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত করার সংগ্রামে তৎপর। ১৯৪৭ সালে মুসলিম দেশ
হিসেবে এ ভুখন্ডের তৈরী হওয়া মানচিত্রের , মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ
পরিচালিত হওয়াসহ রাষ্ট্রিয় বাজেটে মসজিদ-মাদরাসা ইসলামী প্রতিষ্ঠনগুলো
পরিচলিত হওয়াসহ ইসলামী রাজনীতিসহ জাতীয় রাজনীতিতে সৎ,পরিচ্ছন্ন,অনুসরনীয়
রাজনীতিবিদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে গেছেন। ,
বক্তারা বলেন, ইসলামী রাজনীতিসহ রাজনীতির সৎ,পরিচ্ছন্ন,অনুসরনীয়
রাজনীতিবিদ হিসেবে যে কার্যক্রম শুরু করে গেছেন সে কার্যক্রম অব্যাহত
রাখার জন্য সকল ইসলামী ব্যাক্তিত্ব ও মুসলমানসহ সরকার-বেসরকারী সবাইকে
প্রচেষ্ঠা চালাতে হবে।
বক্তারা বলেন , বদরসহ সকল যুদ্ধ বা আন্দোলন কম সংখ্যক ব্যক্তি ঈমানের
শক্তির কারণে জয়ী হয়েছেন। বর্তমানে বিরানব্বাই শতাংশ মুসলমান হলেও
ঈমানের জোর না থাকাতে রাষ্ট্র পরিচালনায় ইসলামকে প্রাধান্য দেয়া হয়না ।
বর্তমানে হযরত উমরের মতো ব্যাক্তিত্ব বাংলাদেশে একান্তভাবে প্রয়োজন
ইসলামকে রাষ্ট্রিয়ভাবে পরিচালনা করার জন্য।
আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে সরকার-জণগণ সম্মিলিতভাবে মাহে রমযানসহ সকল
ইসলামী কার্য ক্রম পালনের আহবান জানানো হয়।(বিজ্ঞপ্তি)
ফেসবুক: https://www.facebook.com/Bangl