০৪:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পিপলস টিভি ৬

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা স্বামী ফাঁকা প্রবাসীর স্ত্রীদের গর্ভে বাচ্চা দেওয়ার চেষ্টায়

Reporter Name
  • Update Time : ০৪:৫৭:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ৩০ Time View

মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক সরকার, ভোলা : ওমান, সৌদি আরবসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অবৈধ বাংলাদেশি প্রবাসীদের অবৈধ ও বে-আইনী কর্মকান্ডের কারণে আইনী খড়গ ও পুলিশি ধর-পাকড় অভিযানে পরে চরম ভোগান্তির মুখোমুখী হওয়ায় বাংলাদেশের ভোলা জেলায় প্রবাসী নির্ভর ঘরে ঘরে দূশ্চিন্তা বেড়েছে। ওমানে, কম্বোডিয়ায়, সৌদি আরবে, দক্ষিণ আফ্রিকায়, জাপানে, আমেরিকায়, নেপালে বাংলাদেশি প্রবাসীদের মানবেতর জীবন-যাপনের খবর পাওয়া গেছে, তাদের বেতন ও পাসপোর্ট আটকা পড়েছে। ওমানে আটকা পড়া ১১ জন ভারতীয় অভিবাসী শ্রমিক বলেছেন যে, তারা সেখানে অবৈধ ভাবে কাজ করেছে। তাদের নিয়মিত কাজের পাশাপাশি মাফিয়া শক্তি তাদেরকে ওমানের স্টেশনারী দোকানে দোকানে চুরি, ডাকাতি ও লুটপাট করাত। ওমান ও সৌদি আরবের রিয়াদের সাথে সরাসরি বাস চালু হওয়ার পর তাদেরকে ওমান থেকে- সৌদিতে বাংলাদেশী মাসুদের কাছে আশ্রয় নিয়ে সৌদি রয়াল পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে রিয়াদের স্বর্নের দোকানে চুরি, ডাকাতি ও লুটপাট করানো হতো। তাদের সাথে বাংলাদেশি কামাল, লিটন, লোকমান, হাসান, মাসুদ হান্নান, আক্তার, আব্বাস, মনির ও রফিক পুলিশের কাছে ধরা পড়ায় তারা বাংলাদেশে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। তাই ভারতীয় এগার জনের চুরি-ডাকাতি-লুটপাটের ইনকাম কমে যাওয়ায় এবং ওমানের মাস্কাট এয়ারপোর্টে তাদের কয়েকটি গাঁজার চালান ওমান পুলিশের কাছে ধরা পড়ায় তারা চার মাস ধরে বেতন পাননি, অতিরিক্ত কাজের পারিশ্রমিকও দেওয়া হয়নি, এমনকি পাসপোর্টও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বেতন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর যখন তারা চুরি-ডাকাতি-লুটপাট ও চোরাচালানী কাজ করতে অস্বীকৃতি জানায়, তখন মাফিয়া চক্রের নিয়োগকর্তা তাদের কোম্পানির বাসস্থান থেকে বের করে দেয়। তাতে তারা খাওয়া-দাওয়ার খরচ ও পালিয়ে থাকার খরচ না পাওয়ায় এবং স্টেশনারী দোকানে চুরি-ডাকাতি-লুটপাটের নেতৃত্ব না পাওয়ায় তাদের আয় ইনকাম বন্ধ হয়ে গেছে। মাফিয়া নেতার নেতৃত্বে পলাতক হয়ে তারা এক এক সময় ওমানের এক এক এলাকার স্টেশনারীতে চুরি-ডাকাতি-লুটপাট করত। তাদের সাথের বাংলাদেশীরা ধরা পড়ায় তারা নিসঙ্গ হয়েছে। অন্যদিকে ঐ এগারো ভারতীয়রা- কামাল, লিটন, লোকমান, হাসান, আক্তার, আব্বাস, হান্নান, মাসুদ, মনির ও রফিকের খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছে যে, তারা বর্তমান বাংলাদেশের প্রায় বায়ান্ন বছর আগের এক খুনী মন্তাজ লাহড়ী ওরফে মন্তু লাহড়ীর লোক। মন্তাজ লাহড়ী ওরফে মন্তু লাহড়ী এক গভীর রাত্রে বাংলাদেশের ভোলা মহকুমার তজুমদ্দিন থানার সোনাপুর ইউনিয়নের শাহ মোহাম্মদ ওয়াসেক নামক এক চেয়ারম্যানের ঘরে ঢুকে চেয়ারম্যানকে ধারালো অস্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার জন্য এলোপাতারি কুপিয়েছিল। ভারতীয় শ্রমিকরা জানান, তাদেরকে ওমান দেশে নেওয়ার আগে তাদের স্থায়ী চাকরি ও থাকার ব্যবস্থা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে ওমানে এসে তারা প্রতারণার শিকার হন।

 

বর্তমানে তারা টাকা-পয়সা, নথিপত্র ও আশ্রয়বিহীন অবস্থায় মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। স্থানীয় পরিচিতজন এবং সম্প্রদায়ভিত্তিক সহায়তার ওপর নির্ভর করেই দিন কাটাচ্ছেন তারা। একজন শ্রমিক বলেছেন, “আমরা দিনরাত পরিশ্রম করেছি, কিন্তু চার মাস ধরে বেতন পাইনি। কাজ করতে অস্বীকার করলে পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া হয়, এবং থাকার জায়গা থেকেও বের করে দেওয়া হয়।” মাস্কাট বিমান বন্দরে বিপুল মাদক চালান ধরা পরায় তারা আরো বেশি জব্দ হয়েছে। তারা বর্তমানে কামাল, লিটন, লোকমান, হাসান, আক্তার, আব্বাস, হান্নান, মাসুদ, মনির ও রফিকের খোঁজ নিয়েও তাদের কোন হদিস পাচ্ছে না। কারণ- তারা বাংলাদেশের ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলার শশীভূষণ থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের সাবেক মনীন্দ্র চন্দ্র ঠাকুর বাড়িতে পৌছে গেছে। বাংলাদেশের সেখানে থেকেই তারা চুরি-ডাকাতি-লুটপাট-খুন-ধর্ষণ, চোরাচালান ও মাদক দ্রব্য কেনা-বেচা করতে পারতেছে। তাই তারা আর ওমানে যাবে না। অন্যদিকে উত্তর কোরিয়ায় বিদেশী টিভি চ্যানেল, সিনেমা, মুভি দেখার অপরাধে দেওয়া মৃত্যূদন্ড সাজা পাওয়ার ভয়ে বহু বাংলাদেশি প্রবাসীও আত্মপরিচয় গোপন করে মানবেতর জীবন-যাপন করতে বাধ্য হয়েছে। স্বামী প্রবাসে থাকার কারনে বাংলাদেশের অনেক প্রবাসীর স্বামী ফাঁকা স্ত্রীদের গর্ভে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা, মসজিদ-মাদ্রাসা-মক্তব-মাজারের তৌহিদীবাদীরা বাচ্চা দেওয়া খবর প্রবাসে স্বামীর কাছে পৌছে যাওয়ায় অনেক বাংলাদেশি প্রবাসী দূশ্চিন্তায় পড়ে মানবেতর জীবন-যাপন করারও খবর পাওয়া গেছে। কানাডায় বাংলাদেশী প্রবসীদেরকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রমের আওতায় নেওয়ার জন্য কেনাডার পুলিশ পরিচিত বাংলাদেশি প্রবাসীদেরকে খোঁজ করার জন্য গেলে বৈধ-অবৈধ বাংলাদেশি প্রবাসীরা পুলিশের দ্বারা ধৃত: হওয়ার ভয়ে থালা-বাসন, আসবাবপত্র, কাগজ-পত্র, কাপড়-চোপর, ঠিকানা ফেলে রেখে পালিয়ে কেনাডার অন্যত্র চলে গিয়ে বৈধ-অবৈধ বাংলাদেশি প্রবাসীদের সকলেই অবৈধ হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। তাতে পলাতক স্থানেও মানবেতর জীবন-যাপন করার খবর পাওয়া গেছে। অন্যদিকে মানবেতর জীবন-যাপনকারী বাংলাদেশী প্রবাসীদের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ও অর্ধপাক ডক্টর ইউনুস সরকারের খাত হতে পররাষ্ট্র উপদেষ্ঠার মাধ্যমে কোন খাদ্য-সামগ্রী, সাহায্য-সামগ্রী ও সহযোগিতা-সামগ্রী প্রেরণ করা হবে কিনা তা জানার চেষ্টার আগেই পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন যে, বিষয়গুলো দেশের জন্য বিব্রতকর। ছবিতে- ওমাানের রয়েল পুলিশের অভিযান, মসজিদ-মাদ্রাসা-মক্তব-মাজার এর তৌহিদীবাদীরা, উত্তর কোরিয়ার রাজার আইন পাশ, মাদক পাচার ধৃত করা মাস্কাট বিমান বন্দর

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thedailysarkar@gmail.com

About Author Information

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা স্বামী ফাঁকা প্রবাসীর স্ত্রীদের গর্ভে বাচ্চা দেওয়ার চেষ্টায়

Update Time : ০৪:৫৭:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক সরকার, ভোলা : ওমান, সৌদি আরবসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অবৈধ বাংলাদেশি প্রবাসীদের অবৈধ ও বে-আইনী কর্মকান্ডের কারণে আইনী খড়গ ও পুলিশি ধর-পাকড় অভিযানে পরে চরম ভোগান্তির মুখোমুখী হওয়ায় বাংলাদেশের ভোলা জেলায় প্রবাসী নির্ভর ঘরে ঘরে দূশ্চিন্তা বেড়েছে। ওমানে, কম্বোডিয়ায়, সৌদি আরবে, দক্ষিণ আফ্রিকায়, জাপানে, আমেরিকায়, নেপালে বাংলাদেশি প্রবাসীদের মানবেতর জীবন-যাপনের খবর পাওয়া গেছে, তাদের বেতন ও পাসপোর্ট আটকা পড়েছে। ওমানে আটকা পড়া ১১ জন ভারতীয় অভিবাসী শ্রমিক বলেছেন যে, তারা সেখানে অবৈধ ভাবে কাজ করেছে। তাদের নিয়মিত কাজের পাশাপাশি মাফিয়া শক্তি তাদেরকে ওমানের স্টেশনারী দোকানে দোকানে চুরি, ডাকাতি ও লুটপাট করাত। ওমান ও সৌদি আরবের রিয়াদের সাথে সরাসরি বাস চালু হওয়ার পর তাদেরকে ওমান থেকে- সৌদিতে বাংলাদেশী মাসুদের কাছে আশ্রয় নিয়ে সৌদি রয়াল পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে রিয়াদের স্বর্নের দোকানে চুরি, ডাকাতি ও লুটপাট করানো হতো। তাদের সাথে বাংলাদেশি কামাল, লিটন, লোকমান, হাসান, মাসুদ হান্নান, আক্তার, আব্বাস, মনির ও রফিক পুলিশের কাছে ধরা পড়ায় তারা বাংলাদেশে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। তাই ভারতীয় এগার জনের চুরি-ডাকাতি-লুটপাটের ইনকাম কমে যাওয়ায় এবং ওমানের মাস্কাট এয়ারপোর্টে তাদের কয়েকটি গাঁজার চালান ওমান পুলিশের কাছে ধরা পড়ায় তারা চার মাস ধরে বেতন পাননি, অতিরিক্ত কাজের পারিশ্রমিকও দেওয়া হয়নি, এমনকি পাসপোর্টও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বেতন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর যখন তারা চুরি-ডাকাতি-লুটপাট ও চোরাচালানী কাজ করতে অস্বীকৃতি জানায়, তখন মাফিয়া চক্রের নিয়োগকর্তা তাদের কোম্পানির বাসস্থান থেকে বের করে দেয়। তাতে তারা খাওয়া-দাওয়ার খরচ ও পালিয়ে থাকার খরচ না পাওয়ায় এবং স্টেশনারী দোকানে চুরি-ডাকাতি-লুটপাটের নেতৃত্ব না পাওয়ায় তাদের আয় ইনকাম বন্ধ হয়ে গেছে। মাফিয়া নেতার নেতৃত্বে পলাতক হয়ে তারা এক এক সময় ওমানের এক এক এলাকার স্টেশনারীতে চুরি-ডাকাতি-লুটপাট করত। তাদের সাথের বাংলাদেশীরা ধরা পড়ায় তারা নিসঙ্গ হয়েছে। অন্যদিকে ঐ এগারো ভারতীয়রা- কামাল, লিটন, লোকমান, হাসান, আক্তার, আব্বাস, হান্নান, মাসুদ, মনির ও রফিকের খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছে যে, তারা বর্তমান বাংলাদেশের প্রায় বায়ান্ন বছর আগের এক খুনী মন্তাজ লাহড়ী ওরফে মন্তু লাহড়ীর লোক। মন্তাজ লাহড়ী ওরফে মন্তু লাহড়ী এক গভীর রাত্রে বাংলাদেশের ভোলা মহকুমার তজুমদ্দিন থানার সোনাপুর ইউনিয়নের শাহ মোহাম্মদ ওয়াসেক নামক এক চেয়ারম্যানের ঘরে ঢুকে চেয়ারম্যানকে ধারালো অস্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার জন্য এলোপাতারি কুপিয়েছিল। ভারতীয় শ্রমিকরা জানান, তাদেরকে ওমান দেশে নেওয়ার আগে তাদের স্থায়ী চাকরি ও থাকার ব্যবস্থা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে ওমানে এসে তারা প্রতারণার শিকার হন।

 

বর্তমানে তারা টাকা-পয়সা, নথিপত্র ও আশ্রয়বিহীন অবস্থায় মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। স্থানীয় পরিচিতজন এবং সম্প্রদায়ভিত্তিক সহায়তার ওপর নির্ভর করেই দিন কাটাচ্ছেন তারা। একজন শ্রমিক বলেছেন, “আমরা দিনরাত পরিশ্রম করেছি, কিন্তু চার মাস ধরে বেতন পাইনি। কাজ করতে অস্বীকার করলে পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া হয়, এবং থাকার জায়গা থেকেও বের করে দেওয়া হয়।” মাস্কাট বিমান বন্দরে বিপুল মাদক চালান ধরা পরায় তারা আরো বেশি জব্দ হয়েছে। তারা বর্তমানে কামাল, লিটন, লোকমান, হাসান, আক্তার, আব্বাস, হান্নান, মাসুদ, মনির ও রফিকের খোঁজ নিয়েও তাদের কোন হদিস পাচ্ছে না। কারণ- তারা বাংলাদেশের ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলার শশীভূষণ থানার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের সাবেক মনীন্দ্র চন্দ্র ঠাকুর বাড়িতে পৌছে গেছে। বাংলাদেশের সেখানে থেকেই তারা চুরি-ডাকাতি-লুটপাট-খুন-ধর্ষণ, চোরাচালান ও মাদক দ্রব্য কেনা-বেচা করতে পারতেছে। তাই তারা আর ওমানে যাবে না। অন্যদিকে উত্তর কোরিয়ায় বিদেশী টিভি চ্যানেল, সিনেমা, মুভি দেখার অপরাধে দেওয়া মৃত্যূদন্ড সাজা পাওয়ার ভয়ে বহু বাংলাদেশি প্রবাসীও আত্মপরিচয় গোপন করে মানবেতর জীবন-যাপন করতে বাধ্য হয়েছে। স্বামী প্রবাসে থাকার কারনে বাংলাদেশের অনেক প্রবাসীর স্বামী ফাঁকা স্ত্রীদের গর্ভে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা, মসজিদ-মাদ্রাসা-মক্তব-মাজারের তৌহিদীবাদীরা বাচ্চা দেওয়া খবর প্রবাসে স্বামীর কাছে পৌছে যাওয়ায় অনেক বাংলাদেশি প্রবাসী দূশ্চিন্তায় পড়ে মানবেতর জীবন-যাপন করারও খবর পাওয়া গেছে। কানাডায় বাংলাদেশী প্রবসীদেরকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রমের আওতায় নেওয়ার জন্য কেনাডার পুলিশ পরিচিত বাংলাদেশি প্রবাসীদেরকে খোঁজ করার জন্য গেলে বৈধ-অবৈধ বাংলাদেশি প্রবাসীরা পুলিশের দ্বারা ধৃত: হওয়ার ভয়ে থালা-বাসন, আসবাবপত্র, কাগজ-পত্র, কাপড়-চোপর, ঠিকানা ফেলে রেখে পালিয়ে কেনাডার অন্যত্র চলে গিয়ে বৈধ-অবৈধ বাংলাদেশি প্রবাসীদের সকলেই অবৈধ হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। তাতে পলাতক স্থানেও মানবেতর জীবন-যাপন করার খবর পাওয়া গেছে। অন্যদিকে মানবেতর জীবন-যাপনকারী বাংলাদেশী প্রবাসীদের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ও অর্ধপাক ডক্টর ইউনুস সরকারের খাত হতে পররাষ্ট্র উপদেষ্ঠার মাধ্যমে কোন খাদ্য-সামগ্রী, সাহায্য-সামগ্রী ও সহযোগিতা-সামগ্রী প্রেরণ করা হবে কিনা তা জানার চেষ্টার আগেই পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানিয়েছেন যে, বিষয়গুলো দেশের জন্য বিব্রতকর। ছবিতে- ওমাানের রয়েল পুলিশের অভিযান, মসজিদ-মাদ্রাসা-মক্তব-মাজার এর তৌহিদীবাদীরা, উত্তর কোরিয়ার রাজার আইন পাশ, মাদক পাচার ধৃত করা মাস্কাট বিমান বন্দর