হামলা ও লুটতরাজের স্বীকার সাংবাদিক মোখলেছুর রহমান চৌধুরী
পঞ্চগড়ে দিনদুপুরে সন্ত্রাসী বাহিনীর হাতে চরম হামলা ও লুটতরাজের স্বীকার সাংবাদিক মোখলেছুর রহমান চৌধুরী”

- Update Time : ০৪:০২:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
- / ১১৬ Time View
পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিঃপঞ্চগড়ের বোদায়,বড়শশী ইউনিয়নের প্রধান পাড়ায়, গত ৩০মে ২০২৫শুক্রবার সময় আনুমানিক ১১ ঘটিকায় সন্ত্রাসী আমির হোসেন ও সন্ত্রাসী হাসিবুল ইসলাম সাংবাদিকের বাড়িতে এসে তার শুপারী বাগান কে কেন্দ্র করে সাংবাদিকের পাওনা ১০০০০০ (এক লক্ষ টাকা)উচ্ছেদ করে দেওয়ার জন্য বিবাদীগন ইচ্ছাকৃত ভাবে পা ছুয়ে দন্দ,তর্ক,বিতর্ক নানাবিদ ঝামেলা করে চলে যায়।পরক্ষনে ৩০ মিনিটের মধ্যে মালকা ডাঙ্গা বাজারের বিশিষ্ঠ সন্ত্রাসীর একজন আরিফ হোসেন দোকানদার পূনরায় দুজনকে নিয়ে বাসায় এসে শুপারী বিহীন কিছু শুকনো মোচা বাগান থেকে নিয়ে সাংবাদিক স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া করে চক্ষু বিবর্ন করে মটর সাইকেলে নিয়ে চলে যান।পরক্ষনে শুক্রবার জুম’আ নামাজের পর আনুমানিক 3:00ঘটিকায় অত্র 5নং বড়শশী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আঃরহিমের নেতৃত্তে পূর্ব শত্রুর জের ধরে নোটিশ,চার্জশীট,কোর্ট ওয়ারেন্ট ছাড়াই 9 নয়জন গ্রাম পুলিশ ও চেয়ারম্যানের পার্শবর্তী নিজ আত্নীয় স্বজন সীমান্ত বর্ডারের চোরাচালানের সাথে জড়িত দুর্দান্ত প্রকৃতির খারাপ শ্রেনীর কিশোর গ্যাং ও লাঠিয়াল বাহিনী কে ভাড়া করে গ্রেপ্তারের অনুমতি প্রদান করেন।অপরদিকে অত্র ইউনিয়নের সন্ত্রাসী লিডার আকবর আলী ৭০-৮০জন সন্ত্রাসী কে মোটা অংকে টাকার লোভ দেখিয়ে চেয়ারম্যানের গ্রাম পুলিশ সহ 10টি অটোবাইক ও ২০ টি মোটর সাইকেলে বহর করে মিছিল নিয়ে সাংবাদিকের বাড়িতে প্রবেশ করে।সাংবাদিক মোখলেছুর রহমান চৌধুরী কে আমির হোসেন,হাসিবুল,আকবর আলী, হাছান আলী সহ নয়জন লিডার সন্ত্রাসী গ্রাম পুলিশ লাঠি সোটা ও দেশীয় অস্ত্র ধারালো দা দিয়ে জানে মেড়ে ফেলার চেষ্টা করলে বিভিন্ন কলাকৌশল অবলম্বন করে বাড়ীর পশ্চিম পার্শে আইউব আলীর বাড়িতে প্রবেশ করে জানে বেচে যায়।সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক মোখলেছুর রহমান চৌধুরী কে না পেয়ে তার ঘর বাড়ী ভাংচুর করে দক্ষীন রুমের ভিতর প্রবেশ করে আসবাব পত্র ভাংচুর করে আলমারী ভেঙ্গে জমানো 300000 (তিন লক্ষ টাকা) দুই ভরী স্বর্ণ ও দামী দামী কাপড়,জমাজমির কাগজ পত্র সহ পোশাক আদিগুলো বস্তায় ভরে নিয়ে যায়।এলাকা বাসির তথ্যে জানা যায় সন্ত্রাসী আমির,হাছান,হাসিবুল,সইদার রহমান,আকবর আলী,নফজল অত্র বাগানটি ফল চুক্তি করে ১৬০০০০এক সিজিন এক লক্ষ ষাট হাজার টাকা মুখে মুখে চুক্তি পত্র হয় নগদ ৬০,০০০এবং বাকি ১০০,০০০এক লক্ষ টাকা মে মাসের ৩০ তারিখে সম্পূর্ন টাকা পরিশোধ করার চুক্তি পত্র হয়।বিবাদীগন বাকিএক লক্ষ টাকা উচ্ছেদ করার জন্য নানাবিধ প্রচেষ্টা,সাজানো নাটক ও মিথ্যাচার সহ হুমকি ধামকী বিভিন্ন ষড়যন্ত্র অবলম্বন করে।ঘড় বাড়ী লুটতরাজ করে সাংবাদিকের স্ত্রী ও দুটি ছোট্র ছেলে সন্তান কে মারপিট সহ মাথার চুল ধরে টানা হেচরা করে।এলাকা বাসী ভীড় জমতেই সন্ত্রাসীরা স্থান ত্যাগ করে চলে যান।ঘটনা শেষে
তাৎক্ষণিকভাবে সেদিনই বোদা থানায় অভিযোগ করা হয়।বোদা থানার এস আই তপন বাবু গভীর ভাবে তদন্ত করে শত ভাগ সত্য প্রমাণিত হয়।অত্র জেলার প্রতিটি প্রশাসন দপ্তর হইতে ১৬ টি অভিযোগ দায়ের করা হয়। ৩০/৫/২০২৫ হইতে ১৬/৬/২০২৫ পর্যন্ত থানা,সার্কেল অফিসার,পুলিশ সুপার,দুই সেনাবাহিনী ক্যাম্প ও লিগ্যাল এইডস কোর্টে এজাহার প্রদান করা হয়।এযাবৎ আট বার পুলিশ তদন্ত হয়।তদন্ত রিপটে ঘটনাটি সত্য প্রমানীত হয়।বিবাদী গনের বিরুদ্ধে বোদা থানায় জিডি করা হয়।এরই মথ্যে গত ১৫/৬/২০২৫ ইং অত্র ইউনিয়নে সীমান্ত এলাকার মালকাডাঙ্গা বাজারে মধ্য রাস্তায় বিকাল 4 ঘটিকায় সুন্নতি লেবাস ধারী সন্ত্রাসী টিকটকার মিজানুর রহমান, রাকিব হোসেন,আমির হোসেন, আরিফ হোসেন,সন্ত্রাসী লিডার আকবর আলী সহ আঃরহিম ইউপি চেয়ারম্যান এদের নেতৃতে সাংবাদিক মোখলেছুর রহমান চৌধুরীর ছবি ও সৈরাচার রেলমন্ত্রীর ছবি যোগ করে মিথ্যা বানোয়াট,টিকটকার মিজানুর রহমান পূর্ব শত্রুর জের ধরে মানববন্ধন করার চেষ্টা করলে।জেলা পুলিশ প্রশাসন ও ৯৯৯ পুলিশ জরুরী সেবা চাইলে বোদা থানা হইতে একটি সাদা পিক আপে অসখ্য পুলিশ এসে মিথ্যা বানোয়াট সাজানো মানববন্ধনটি লাঠি পিটা করে ধংশ হয়।বিভিন্ন তথ্য সুত্রে জানা যায় বিবাদীগন আঃরহিম চেয়ারম্যান সহ সকল বিবাদীগনই সন্ত্রাসী,সম্পত্তি লুটতরাজ কারী,এক পরামর্শের দুর্দান্ত প্রকৃতির লাঠিয়াল বাহিনী,চুরি,ডাকাতী,খুন,জখম,ভয়ভীতি প্রদর্শন কারী,তারা পরিবার,সমাজ,ধর্ম,রাস্ট্র,আইন ও সরকার বাহাদুর কাউকে তোয়াক্কা করে চলেনা।তারা জোট বেধে সার্বক্ষণিক সাংবাদিক মোখলেছুর রহমান চৌধুরীর বিরুদ্ধে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকটকার দ্বারা রাষ্ট্র দ্রোহী ব্যাক্তিদের ছবির সাথে ছবি যোগ করে অসখ্য মিথ্যা স্টাটার্স শত শত ভুয়া মিথ্যা প্রচার প্রচারনা সার্বক্ষনিক চালিয়ে যাচ্ছে।বিবাদী গনের আসল লক্ষ্য ও উদ্দ্যেশ্য হচ্ছে চুক্তি পত্র শুপারী বাগানের বাকী ১০০০০০ এক লক্ষ টাকা উচ্ছেদ ও সাংবাদিক মোখলেছুর রহমান চৌধুরীকে সমগ্র রাস্ট্রে মিথ্যা বদনাম দিয়ে সমাজে পচিয়ে দেওয়া একমাএ উদ্দ্যেশ্য ও লক্ষ্য।বিভিন্ন গোয়েন্দা রিপটে জানা যায় বিবাদীগনের মধ্যে সন্ত্রাসী,কিশোর গ্যাং,লাঠিয়াল বাহিনী,অবৈধ টিক টকার,সুন্নতি পোশাক ধারী ইন্ডিয়ান চোরাচালান কারী লিডার এদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিলে যে হোক না কেন তাদের কাছে এক বিন্দু অতিতে রেহাই পায়নাই।অপর দিকে সাংবাদিক মোখলেছুর রহমান চৌধুরী সে চরম প্রদিবাদ কারীর মধ্যে একজন জেলা প্রশাসন কে অপরাধীগনের বিরুদ্ধে অতিব জরুরী আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি,বিচারকার্য সহ লুটতরাজের সকল মালামাল ক্ষতিপুরনের জন্য প্রার্থনা করেন সমগ্র পঞ্চগড় বাসী।