১০:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পিপলস টিভি ৬

এম এস ওয়ার্ড

Reporter Name
  • Update Time : ১১:৪৪:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ৭৩ Time View
👉 কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
ডিপি খতিয়ান হলো জমির সর্বশেষ ও আপডেটেড রেকর্ড। অনেক সময় সিএস, এসএ, আরএস, বিএস – সব খতিয়ান থাকলেও চূড়ান্ত বা বর্তমান মালিকানা বুঝতে হলে ডিপি খতিয়ান অপরিহার্য।
ডিপি ছাড়া জমির মালিকানা নিয়ে বিরোধ, দ্বন্দ্ব বা মামলা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
📌 ডিপি (DP) খতিয়ান কী?
ডিপি খতিয়ান আসলে “Duplicate Part” বা “Dispute Part” নয়, বরং এটি হলো “Draft/Detail Preparation খতিয়ান” যেটা মূলত B.S (Bangladesh Survey) বা BDS (Bangladesh Digital Survey) চলাকালীন সময়ে প্রস্তুত করা হয়।
👉 সহজ করে বললে:
ডিপি খতিয়ান হলো সর্বশেষ জরিপে জমির মালিকানা ও দাগের (Dag) চূড়ান্ত রেকর্ড।
📖 ডিপি খতিয়ানে কী কী লেখা থাকে?
ডিপি খতিয়ান দেখতে অনেকটা বিএস বা আরএস খতিয়ানের মতো। এতে থাকে—
1. মৌজা (Mouza) নাম
2. উপজেলা ও জেলা
3. খতিয়ান নম্বর
4. দলিল ও দাগ নম্বর (Dag No.)
5. জমির শ্রেণি (যেমন বসতভিটা, কৃষিজমি, ডোবা ইত্যাদি)
6. জমির পরিমাণ (শতাংশ/একরে/কাঠা)
7. বর্তমান মালিক/সহ-মালিকদের নাম
8. পূর্বের খতিয়ান রেফারেন্স (CS, SA, RS, BS থেকে মিলানো।
9. ওয়ারিশ অনুযায়ী ভাগ হলে ভাগের বিস্তারিত
10. টীকা বা মন্তব্য কলাম (যেখানে দ্বন্দ্ব বা মামলা থাকলে উল্লেখ থাকে)
📍 কোথায় পাওয়া যায়?
ডিপি খতিয়ান আপনি নিচের জায়গা থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন—
1️⃣ উপজেলা ভূমি অফিস (AC Land অফিস) বা উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস।
– নতুন জরিপ শেষ হলে সেখানে ডিপি খতিয়ানের কপি জমা থাকে।
2️⃣ জেলা রেকর্ড রুম (Collectorate Record Room) বা জেলা সেটেলমেন্ট অফিসে
– মূল/অরিজিনাল রেকর্ড রাখা হয়। এখান থেকে প্রত্যয়নিত কপি পাওয়া যায়।
3️⃣ ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর (DLRS)
– ঢাকা সদর দপ্তরে রেকর্ড সংরক্ষিত থাকে।
✅ করণীয় কী?
1. নিজ এলাকার জরিপ চলছে কি না খোঁজ নিন।
– যদি ডিপি জরিপ শেষ হয়, তাহলে খতিয়ান নাম্বার সংগ্রহ করুন।
2. পুরনো খতিয়ান ও দলিল মিলিয়ে দেখুন।
– সিএস, এসএ, আরএস, বিএস – সব মিলিয়ে মালিকানা সঠিক কিনা মিলিয়ে নিন।
3. ডিপি খতিয়ানের কপি রাখুন।
– ভবিষ্যতে জমি বিক্রি, নামজারি, মামলা বা উত্তরাধিকার হস্তান্তরের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হবে।
4. যদি ভুল থাকে → সংশোধনের আবেদন করুন।
– ডিপি খতিয়ানেও ভুল থাকতে পারে। তখন “খতিয়ান সংশোধন মামলা” করতে হবে সহকা
================================================
বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে (BDS) শুরু হয়েছে ল্যান্ড ম্যানেজমেন্টকে ডিজিটাল ও স্বচ্ছ করার উদ্দেশ্যে।
➡️ এটিই হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম Plot-to-Plot ডিজিটাল জরিপ, যেখানে জমি চালেন্ডার, দাগ, খতিয়ান এবং মালিকানার তথ্য স্যাটেলাইট ও ড্রোন ব্যবহার করে একসঙ্গে নজরে রাখা হবে ।
এতে ভূমি মালিক হিসেবে আপনার করণীয় হচ্ছেন:
✅ ধাপ–১: নিজের জমির তথ্য যাচাই করুন
আপনার জেলা > উপজেলা > মৌজা > দাগ নম্বর অনুযায়ী Plot-to-Plot ম্যাপে যান
চেক করুন —
✔️ কার নাম বসেছে
✔️ দাগ নম্বর ঠিক আছে কিনা
✔️ জমির পরিমাণ ও সীমা সঠিক চিহ্নিত হয়েছে কিনা
✅ ধাপ–২: অভিযোগ ও আপত্তি জানান দ্রুত
ম্যাপে ভুল দেখলে অনলাইনে **তৎক্ষণাৎ আপত্তি বা অভিযোগ দাখিল করুন।**
BDS-এ প্রত্যেকের জন্য ভিডিও শুনানির সুযোগ থাকবে
মনে রাখবেন—যত দ্রুত দাখিল করবেন, তত সহজ হবে সংশোধন!
✅ ধাপ–৩: দলিল-পর্চা, খাজনা সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হাতে রাখুন
রেজিস্ট্রি দলিল, খতিয়ান কপি, মিউটেশন ও খাজনা রশিদ — এগুলো আপলোডের সময় কাজে লাগবে।
ডিজিটাল ম্যাপে ফিডব্যাকে প্রয়োজন হলে এগুলো প্রয়োজন হতে পারে
✅ ধাপ–৪: স্থানীয় ভূমি অফিস/ভ্যালুয়েশন অফিসের ফোকাল পয়েন্টের সাথে যোগাযোগ করুন
Zonal Settlement Office, Upazila Settlement Office বা DC office–তে গোলযোগ মারতে সাহায্য পাবেন।
ফোন করে নির্দিষ্ট কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলুন

✅ ধাপ–৫: সুনির্দিষ্ট নজর ও ট্র্যাকিং

রাখতে ভুলবেন না
Plot-to-Plot ম্যাপে আপনার সংশোধন অনুরোধের অবস্থা নিয়মিত চেক করুন।
শুনানির তারিখ, স্ট্যাটাস মেসেজ ইত্যাদি ডট-কমে পাবেন— নিয়মিত নজর রাখুন
⚠️ কেন এখনি করণীয়:
1. ✅ একবার BDS চলে গেলে আর পুরনো দলিলের ভিত্তিতে মানে হালনাগাদ যোগাযোগ করা কঠিন হবে
2. ✅ ভুল ধরলে জমি হারানোর ঝুঁকি থাকবে
3. ✅ মোবাইল-লাইনে মুহূর্তে বাধা/জন্য তদারকি করা যাবে না
✍️ আপনার করণীয়:
Plot-to-Plot ম্যাপে নিজের দাগ চেক করুন
ভুল থাকবে, এখনই অভিযোগ করুন
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত রাখুন
===============================================================================
=============================================================================
১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।
৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।
৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।
৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।
৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।
৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।
৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।
১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।
১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।
১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।
১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।
১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।
১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।
১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।
১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।
১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।
১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।
২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।
২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।
২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।
২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।
২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।
২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।
২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।
২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।
২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।
২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।
৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।
৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।
৩২. AI Dungeon – ইন্টার্যাকটিভ গল্প বানায়।
৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।
৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।
৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।
৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।
৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।
৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।
৩৯. Scalenut – SEO কনটেন্ট ও ব্লগ প্ল্যান করে।
৪০. INK – SEO, রাইটিং, মার্কেটিং একসাথে করে।
৪১. DeepL – প্রোফেশনাল লেভেলের ট্রান্সলেশন দেয়।
৪২. OpenArt – AI আর্ট ও ইমেজ তৈরি করে।
৪৩. NameSnack – AI দিয়ে বিজনেস নাম সাজেস্ট করে।
৪৪. Tidio – AI চ্যাটবট তৈরি করে ওয়েবসাইটের জন্য।
৪৫. FormX.ai – স্ক্যান করা ডকুমেন্ট থেকে ডেটা এক্সট্রাক্ট করে।
৪৬. Murf.ai – প্রফেশনাল ভয়েসওভার তৈরি করে।
৪৭. Zyro AI Writer – ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট লেখায় ব্যবহার হয়।
৪৮. Hugging Face – বিভিন্ন ধরনের NLP ও AI টুলস হোস্ট করে।
৪৯. Adobe Firefly – AI দিয়ে ইমেজ ও ডিজাইন তৈরি করে।
৫০. Illustroke – লেখা থেকে SVG ইলাস্ট্রেশন তৈরি করে।

=================================================================================

BDS জরিপ শুরু হয়েছে, জমির মালিকদের জন্য ৬টি সতর্কবার্তা
প্রকাশিত: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
বাংলাদেশে শুরু হয়েছে BDS জরিপ (Bangladesh Digital Survey)। এবার জরিপ একেবারেই আধুনিক ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে হচ্ছে। আগে CS, SA, RS রেকর্ডে যে ভুলগুলো ছিল, তা ঠিক করার এটি শেষ সুযোগ। তাই জমির মালিকদের অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে, নইলে ভবিষ্যতে বড় বিপদের মুখে পড়তে হতে পারে।
জমির মালিকদের জন্য ৬টি সতর্কবার্তা
1. সব কাগজপত্র গুছিয়ে রাখুন
দলিল, খতিয়ান, নামজারি (মিউটেশন), কর রশিদ, উত্তরাধিকার সনদ – সব কিছু একত্রে রাখতে হবে। জরিপ টিম প্রমাণ চাইবে।
2. জমির দখল নিশ্চিত করুন
শুধু কাগজ নয়, জমিতে বাস্তব দখল থাকতে হবে। জমি ফাঁকা থাকলে বা অন্যের দখলে থাকলে নাম ওঠাতে সমস্যা হবে।
3. সঠিক তথ্য দিন
জরিপ কর্মকর্তাকে ভুল তথ্য দিলে ভবিষ্যতে বিপদ হতে পারে। স্বচ্ছভাবে আসল তথ্য দিতে হবে।
4. প্রতিবেশীর সাথে সীমানা মিলিয়ে নিন
পাশের জমির মালিকদের সাথে সীমানা ঠিক না থাকলে জরিপে ভুল হবে এবং পরবর্তীতে মামলা-মোকদ্দমা হতে পারে।
5. ভুল দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আপত্তি জানান
নাম বাদ পড়লে বা জমির পরিমাণ কম-বেশি হলে সঙ্গে সঙ্গে লিখিত আপত্তি আবেদন জমা দিতে হবে।
6. ডিজিটাল রেকর্ডের গুরুত্ব বুঝুন
একবার নাম সঠিকভাবে উঠলে ভবিষ্যতে এই ডিজিটাল রেকর্ড পরিবর্তন করা কঠিন হবে। এখন ভুল করলে ভবিষ্যতে সন্তানরা ঝামেলায় পড়বে।
=========================================================================
নতুন ফোন সেটআপ — স্টেপ-বাই-স্টেপ (Android & iPhone)
১) সিস্টেম (Software) আপডেট
সিকিউরিটি প্যাচ আর বাগ ফিক্স পাওয়া যাবে।
(Android):
1. Wi-Fi চালু করে রাখুন (ডাটা না দিয়ে আপডেট করা ভালো)।
2. চার্জ ≥ 50% বা চার্জারে প্লাগ করুন।
3. Settings → System (বা About phone) → Software update / System update → Check for updates.
4. আপডেট থাকলে Download → Install ট্যাপ করে ফোন রিস্টার্ট দিন।
(iPhone):
1. Wi-Fi দিয়ে এবং চার্জারি প্লাগ করুন।
2. Settings → General → Software Update → আপডেট থাকলে Download and Install → পরামর্শ অনুসরণ করে রিস্টার্ট।
বড় আপডেট হলে Wi-Fi তে থাকুন এবং ব্যাকআপ নিয়ে নিন (নিচে ব্যাকআপ ধাপে দেখবে)।
২) Google / Apple অ্যাকাউন্ট লগইন ও ডেটা রিস্টোর কন্ট্যাক্ট, ক্যালেন্ডার, ছবি, অ্যাপ ব্যাকআপ হবে।
(Android):
1. Settings → Accounts → Add account → Google → Gmail/Google account দিয়ে সাইন ইন করুন।
2. Sign-in শেষে Settings → Google → Backup → Back up to Google Drive অন করুন।
3. পুরানো ফোন থেকে রিস্টোর করতে চাইলে ফোন চালু হওয়ার সময়ই “Restore from backup” অপশন দেখবে — সেটি ফলো করুন।
(iPhone):
1. Settings → সবার উপরে নিজের নাম (Sign in to your iPhone) → Apple ID দিয়ে সাইন ইন।
2. Settings → [Your Name] → iCloud → প্রয়োজনীয় আইটেম (Contacts, Photos, iCloud Drive) অন করুন।
3. পুরানো iPhone থাকলে Quick Start বা iCloud ব্যাকআপ থেকে রিস্টোর করুন।
সাইন-ইন করার পরে রিকভারি ইমেইল ও ফোন নম্বর ঠিক আছে কিনা চেক করুন (Account → Security → Recovery info)।
৩) স্ক্রীন লক ও Find My Device চালু করা (Security)
ফোন হারালে লোকেশন ট্র্যাক ও ডাটা সুরক্ষা।
(Android):
1. Settings → Security / Lock screen → Screen lock নির্বাচন (PIN / Pattern / Password)।
2. Settings → Biometrics → Fingerprint / Face unlock সেট করুন (যদি ফোন সাপোর্ট করে)।
3. Settings → Google → Security → Find My Device চালু করুন (বা Settings → Security → Find My Device)।
4. Location (GPS) অন রাখুন যাতে লোকেশন দেখা যায়।
(iPhone):
1. Settings → Face ID & Passcode (বা Touch ID & Passcode) → Passcode সেট করুন।
2. Face ID / Touch ID সেট করুন।
3. Settings → [Your Name] → Find My → Find My iPhone চালু করুন এবং Send Last Location অন করুন।
শক্ত PIN বা password ব্যবহার করুন — জন্মদিন/১২৩৪৩৪ ধরনের ব্যবহার করবেন না।
৪) প্রাইভেসি ও অ্যাপ পারমিশন চেক করুন
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ আপনার লোকেশন, মাইক্রোফোন, ক্যামেরা অ্যাক্সেস পেলে ঝুঁকি বাড়ে।
(Android):
1. Settings → Privacy → Permission manager (বা Apps → Select app → Permissions)।
2. প্রতিটি অ্যাপের জন্য Camera, Microphone, Location ইত্যাদি চেক করে অপ্রয়োজনীয় গুলো Deny বা Ask every time করুন।
3. Settings → Location → app-specific সেটিং — সাধারণত While using the app রাখাই ভালো।
(iPhone):
1. Settings → Privacy & Security → প্রতিটি permission (Location, Camera, Microphone) → প্রয়োজন অনুযায়ী প্রতিটি অ্যাপের permission নির্বাচন করুন (Never, Ask Next Time, While Using)।
মেসেজিং/ক্যামেরা ছাড়া কেও যাতে মাইক্রোফোন বা লোকেশন এক্সেস না পায় — সেটা চেক করুন।
৫) প্রয়োজনীয় অ্যাপ ইন্সটল (নিরাপদভাবে)
অফিসিয়াল স্টোর থেকে ডাউনলোড করলে ম্যালওয়্যার কম থাকে।
(Android):
1. Play Store খুলে সার্চ করে অ্যাপ ডাউনলোড করো। ডেভেলপার, রেটিং, ডাউনলোড সংখ্যা চেক করুন।
2. ব্যাংকিং/পেমেন্ট অ্যাপ হলে সরকার/ব্যাংকের অফিসিয়াল সাইট থেকে লিঙ্ক ভেরিফাই করে নিন।
(iPhone):
1. App Store → সার্চ → অ্যাপ ইনস্টল করুন। Face/Touch ID দিয়ে অথেনটিকেট করুন।
সাজেস্টেড ক্যাটেগরি (উদাহরণ): Browser, Messaging (WhatsApp/Telegram/Signal), Email (Gmail, Apple Mail), Maps, Bank app, Cloud backup (Google Photos / iCloud Photos), Password manager (Bitwarden/1Password), File manager, Scanner app।
অজানা .apk ফাইল বা থার্ড-পার্টি স্টোর থেকে অ্যাপ ইনস্টল করবেন না।
৬) ব্যাকআপ সেটআপ ও ভেরিফাই করা
ফোন হারানো বা নষ্ট হলে ডেটা রিকভার করা যায়।
(Android):
1. Settings → Google → Backup → Back up to Google Drive অন করো।
2. Back up now ট্যাপ করে ব্যাকআপ নিচ্ছে কি না দেখুন। Last backup তারিখ চেক করুন।
3. ফটো ব্যাকআপ চাইলে Google Photos অ্যাপে গিয়ে Back up & sync চালু করুন
(iPhone):
1. Settings → [Your Name] → iCloud → iCloud Backup → Back Up Now ক্লিক করুন।
2. Photos → iCloud Photos চালু করলে ফটো-ও স্বয়ংক্রিয় ব্যাকআপ হবে।
3. ব্যাকআপ সফল হয়েছে কিনা Last successful backup দেখে নিন।
বড় আপলোড হলে Wi-Fi তে থাকুন — মোবাইল ডাটা লাগে বেশি।
৭) ব্যাটারি ও পারফরম্যান্স অপটিমাইজেশন
ব্যাটারি টেকে বেশি ও ফোন দ্রুত থাকবে।
স্টেপ (Android):
1. Settings → Battery → Battery Saver চালু রাখো (যদি দরকার)।
2. Settings → Apps → Select app → Battery বা Background restriction → অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে না চালাও।
3. Screen timeout 30s–1min এ রাখো; Auto-brightness চালু করুন।
(iPhone):
1. Settings → Battery → Low Power Mode (প্রয়োজনে)।
2. Settings → Display & Brightness → Auto-Lock 30s/1min সেট করুন।
3. Settings → Battery → ব্যাটারি ইউসেজ দেখে হাই ইউসেজ অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ করুন।
অপ্রয়োজনীয় অ্যানিমেশন/ওয়াইজেট বেশি রাখলে ব্যাটারি খায় — দরকারি জিনিসগুলো রাখুন।
৮) সিম ও নেটওয়ার্ক সেটআপ (APN, Wi-Fi, Hotspot)
ইন্টারনেট ও কল সুষ্ঠুভাবে কাজ করবে।
(SIM):
1. সিম সঠিক স্লটে বসাবেন (ডুয়াল-সিম ফোনে 4G/5G স্লট চেক করুন)।
Wi-Fi / Hotspot:
1. হোম রাউটারের ডিফল্ট পাসওয়ার্ড বদলে দিন (Router → Admin page)।
2. Wi-Fi WPA2/WPA3 ব্যবহার করুন, PSK টাইপে শক্ত পাসওয়ার্ড।
3. Settings → Hotspot & tethering → Personal Hotspot চালু করলে শক্ত পাসওয়ার্ড রাখুন।
৯) অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ (Bloatware) রিমুভ / ডিসেবল
ফোন ফাস্ট থাকবে এবং স্টোরেজ ফাঁকা থাকবে।
(Android):
1. Settings → Apps → একটি অ্যাপ ট্যাপ → Uninstall করে ফেলুন।
2. যদি uninstall না দেখায় → Disable বা Turn off করুন।
3. স্টার্ট-আপ অ্যাপ কন্ট্রোল করতে ফোনের Startup/Auto-start অপশন দেখুন (মডেলভেদে আছে)।
(iPhone):
1. হোম-শেষে অ্যাপ আইকনে চাপ ধরে রাখুন→ Remove App → Delete App। (কিছু সিস্টেম অ্যাপ হাইড করা যায়।
সিস্টেম অ্যাপ মুছে ফেলতে চাইলে সাবধান—কিছু অ্যাপ সিস্টেমের জন্য জরুরি।
১০) কাস্টমাইজেশন: হোমস্ক্রিন, নোটিফিকেশন, রিংটোন, উইজেট
ফোন ব্যবহার আরও আরামদায়ক হয়।
(Android):
1. হোম স্ক্রিনে লম্বা চাপুন → Wallpapers থেকে ওয়ালপেপার সেট করুন।
2. হোম-স্ক্রিনে লম্বা চাপুন → Widgets → প্রয়োজনীয় উইজেট যোগ করুন (ক্যালেন্ডার, ওয়েদার)।
3. Settings → Apps & notifications → Notifications → প্রতিটি অ্যাপের নোটিফিকেশন কন্ট্রোল করুন।
4. Settings → Sound → রিংটোন/নটিফিকেশন সাউন্ড পরিবর্তন করুন।
(iPhone):
1. হোম-স্ক্রিনে জায়গায় চাপুন → Edit Home Screen → অ্যাপ সরানো/একত্রিত করা।
2. Add Widget করতে হোম-স্ক্রিনে স্লাইড করে বাম থেকে উইজেট যোগ করুন।
3. Settings → Notifications → প্রতিটি অ্যাপের নোটিফিকেশন কাস্টমাইজ করুন।
4. Settings → Sounds & Haptics → রিংটোন ও টেক্সট টোন পরিবর্তন করুন।
খুব বেশি নোটিফিকেশন থাকলে Do Not Disturb বা Focus ব্যবহার করুন — কাজের সময় বিরক্তি কমে।
অতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ টিপস (দ্রুত তালিকা)
Two-Factor Authentication (2FA) চালু করুন (Google / Apple / Bank)।
Google: myaccount.google.com → Security → 2-Step Verification।
Apple: Settings → [Your Name] → Password & Security → Two-Factor Authentication।
Password manager ব্যবহার করুন (যেমন Bitwarden) — একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না।
Banking app ইনস্টল করে সিকিউরেশন (App lock/biometrics) চালু করুন।
অটোমেটিক অ্যাপে আপডেট চালু রাখুন (Play Store / App Store → Settings → Auto-update apps)।
SIM lock / network lock ইস্যু থাকলে শপ থেকে নিশ্চিত করুন।
==============================================================================
Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thedailysarkar@gmail.com

About Author Information

এম এস ওয়ার্ড

Update Time : ১১:৪৪:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
👉 কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
ডিপি খতিয়ান হলো জমির সর্বশেষ ও আপডেটেড রেকর্ড। অনেক সময় সিএস, এসএ, আরএস, বিএস – সব খতিয়ান থাকলেও চূড়ান্ত বা বর্তমান মালিকানা বুঝতে হলে ডিপি খতিয়ান অপরিহার্য।
ডিপি ছাড়া জমির মালিকানা নিয়ে বিরোধ, দ্বন্দ্ব বা মামলা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
📌 ডিপি (DP) খতিয়ান কী?
ডিপি খতিয়ান আসলে “Duplicate Part” বা “Dispute Part” নয়, বরং এটি হলো “Draft/Detail Preparation খতিয়ান” যেটা মূলত B.S (Bangladesh Survey) বা BDS (Bangladesh Digital Survey) চলাকালীন সময়ে প্রস্তুত করা হয়।
👉 সহজ করে বললে:
ডিপি খতিয়ান হলো সর্বশেষ জরিপে জমির মালিকানা ও দাগের (Dag) চূড়ান্ত রেকর্ড।
📖 ডিপি খতিয়ানে কী কী লেখা থাকে?
ডিপি খতিয়ান দেখতে অনেকটা বিএস বা আরএস খতিয়ানের মতো। এতে থাকে—
1. মৌজা (Mouza) নাম
2. উপজেলা ও জেলা
3. খতিয়ান নম্বর
4. দলিল ও দাগ নম্বর (Dag No.)
5. জমির শ্রেণি (যেমন বসতভিটা, কৃষিজমি, ডোবা ইত্যাদি)
6. জমির পরিমাণ (শতাংশ/একরে/কাঠা)
7. বর্তমান মালিক/সহ-মালিকদের নাম
8. পূর্বের খতিয়ান রেফারেন্স (CS, SA, RS, BS থেকে মিলানো।
9. ওয়ারিশ অনুযায়ী ভাগ হলে ভাগের বিস্তারিত
10. টীকা বা মন্তব্য কলাম (যেখানে দ্বন্দ্ব বা মামলা থাকলে উল্লেখ থাকে)
📍 কোথায় পাওয়া যায়?
ডিপি খতিয়ান আপনি নিচের জায়গা থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন—
1️⃣ উপজেলা ভূমি অফিস (AC Land অফিস) বা উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস।
– নতুন জরিপ শেষ হলে সেখানে ডিপি খতিয়ানের কপি জমা থাকে।
2️⃣ জেলা রেকর্ড রুম (Collectorate Record Room) বা জেলা সেটেলমেন্ট অফিসে
– মূল/অরিজিনাল রেকর্ড রাখা হয়। এখান থেকে প্রত্যয়নিত কপি পাওয়া যায়।
3️⃣ ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর (DLRS)
– ঢাকা সদর দপ্তরে রেকর্ড সংরক্ষিত থাকে।
✅ করণীয় কী?
1. নিজ এলাকার জরিপ চলছে কি না খোঁজ নিন।
– যদি ডিপি জরিপ শেষ হয়, তাহলে খতিয়ান নাম্বার সংগ্রহ করুন।
2. পুরনো খতিয়ান ও দলিল মিলিয়ে দেখুন।
– সিএস, এসএ, আরএস, বিএস – সব মিলিয়ে মালিকানা সঠিক কিনা মিলিয়ে নিন।
3. ডিপি খতিয়ানের কপি রাখুন।
– ভবিষ্যতে জমি বিক্রি, নামজারি, মামলা বা উত্তরাধিকার হস্তান্তরের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হবে।
4. যদি ভুল থাকে → সংশোধনের আবেদন করুন।
– ডিপি খতিয়ানেও ভুল থাকতে পারে। তখন “খতিয়ান সংশোধন মামলা” করতে হবে সহকা
================================================
বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে (BDS) শুরু হয়েছে ল্যান্ড ম্যানেজমেন্টকে ডিজিটাল ও স্বচ্ছ করার উদ্দেশ্যে।
➡️ এটিই হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম Plot-to-Plot ডিজিটাল জরিপ, যেখানে জমি চালেন্ডার, দাগ, খতিয়ান এবং মালিকানার তথ্য স্যাটেলাইট ও ড্রোন ব্যবহার করে একসঙ্গে নজরে রাখা হবে ।
এতে ভূমি মালিক হিসেবে আপনার করণীয় হচ্ছেন:
✅ ধাপ–১: নিজের জমির তথ্য যাচাই করুন
আপনার জেলা > উপজেলা > মৌজা > দাগ নম্বর অনুযায়ী Plot-to-Plot ম্যাপে যান
চেক করুন —
✔️ কার নাম বসেছে
✔️ দাগ নম্বর ঠিক আছে কিনা
✔️ জমির পরিমাণ ও সীমা সঠিক চিহ্নিত হয়েছে কিনা
✅ ধাপ–২: অভিযোগ ও আপত্তি জানান দ্রুত
ম্যাপে ভুল দেখলে অনলাইনে **তৎক্ষণাৎ আপত্তি বা অভিযোগ দাখিল করুন।**
BDS-এ প্রত্যেকের জন্য ভিডিও শুনানির সুযোগ থাকবে
মনে রাখবেন—যত দ্রুত দাখিল করবেন, তত সহজ হবে সংশোধন!
✅ ধাপ–৩: দলিল-পর্চা, খাজনা সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হাতে রাখুন
রেজিস্ট্রি দলিল, খতিয়ান কপি, মিউটেশন ও খাজনা রশিদ — এগুলো আপলোডের সময় কাজে লাগবে।
ডিজিটাল ম্যাপে ফিডব্যাকে প্রয়োজন হলে এগুলো প্রয়োজন হতে পারে
✅ ধাপ–৪: স্থানীয় ভূমি অফিস/ভ্যালুয়েশন অফিসের ফোকাল পয়েন্টের সাথে যোগাযোগ করুন
Zonal Settlement Office, Upazila Settlement Office বা DC office–তে গোলযোগ মারতে সাহায্য পাবেন।
ফোন করে নির্দিষ্ট কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলুন

✅ ধাপ–৫: সুনির্দিষ্ট নজর ও ট্র্যাকিং

রাখতে ভুলবেন না
Plot-to-Plot ম্যাপে আপনার সংশোধন অনুরোধের অবস্থা নিয়মিত চেক করুন।
শুনানির তারিখ, স্ট্যাটাস মেসেজ ইত্যাদি ডট-কমে পাবেন— নিয়মিত নজর রাখুন
⚠️ কেন এখনি করণীয়:
1. ✅ একবার BDS চলে গেলে আর পুরনো দলিলের ভিত্তিতে মানে হালনাগাদ যোগাযোগ করা কঠিন হবে
2. ✅ ভুল ধরলে জমি হারানোর ঝুঁকি থাকবে
3. ✅ মোবাইল-লাইনে মুহূর্তে বাধা/জন্য তদারকি করা যাবে না
✍️ আপনার করণীয়:
Plot-to-Plot ম্যাপে নিজের দাগ চেক করুন
ভুল থাকবে, এখনই অভিযোগ করুন
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত রাখুন
===============================================================================
=============================================================================
১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।
৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।
৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।
৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।
৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।
৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।
৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।
১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।
১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।
১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।
১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।
১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।
১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।
১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।
১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।
১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।
১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।
২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।
২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।
২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।
২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।
২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।
২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।
২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।
২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।
২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।
২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।
৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।
৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।
৩২. AI Dungeon – ইন্টার্যাকটিভ গল্প বানায়।
৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।
৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।
৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।
৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।
৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।
৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।
৩৯. Scalenut – SEO কনটেন্ট ও ব্লগ প্ল্যান করে।
৪০. INK – SEO, রাইটিং, মার্কেটিং একসাথে করে।
৪১. DeepL – প্রোফেশনাল লেভেলের ট্রান্সলেশন দেয়।
৪২. OpenArt – AI আর্ট ও ইমেজ তৈরি করে।
৪৩. NameSnack – AI দিয়ে বিজনেস নাম সাজেস্ট করে।
৪৪. Tidio – AI চ্যাটবট তৈরি করে ওয়েবসাইটের জন্য।
৪৫. FormX.ai – স্ক্যান করা ডকুমেন্ট থেকে ডেটা এক্সট্রাক্ট করে।
৪৬. Murf.ai – প্রফেশনাল ভয়েসওভার তৈরি করে।
৪৭. Zyro AI Writer – ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট লেখায় ব্যবহার হয়।
৪৮. Hugging Face – বিভিন্ন ধরনের NLP ও AI টুলস হোস্ট করে।
৪৯. Adobe Firefly – AI দিয়ে ইমেজ ও ডিজাইন তৈরি করে।
৫০. Illustroke – লেখা থেকে SVG ইলাস্ট্রেশন তৈরি করে।

=================================================================================

BDS জরিপ শুরু হয়েছে, জমির মালিকদের জন্য ৬টি সতর্কবার্তা
প্রকাশিত: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
বাংলাদেশে শুরু হয়েছে BDS জরিপ (Bangladesh Digital Survey)। এবার জরিপ একেবারেই আধুনিক ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে হচ্ছে। আগে CS, SA, RS রেকর্ডে যে ভুলগুলো ছিল, তা ঠিক করার এটি শেষ সুযোগ। তাই জমির মালিকদের অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে, নইলে ভবিষ্যতে বড় বিপদের মুখে পড়তে হতে পারে।
জমির মালিকদের জন্য ৬টি সতর্কবার্তা
1. সব কাগজপত্র গুছিয়ে রাখুন
দলিল, খতিয়ান, নামজারি (মিউটেশন), কর রশিদ, উত্তরাধিকার সনদ – সব কিছু একত্রে রাখতে হবে। জরিপ টিম প্রমাণ চাইবে।
2. জমির দখল নিশ্চিত করুন
শুধু কাগজ নয়, জমিতে বাস্তব দখল থাকতে হবে। জমি ফাঁকা থাকলে বা অন্যের দখলে থাকলে নাম ওঠাতে সমস্যা হবে।
3. সঠিক তথ্য দিন
জরিপ কর্মকর্তাকে ভুল তথ্য দিলে ভবিষ্যতে বিপদ হতে পারে। স্বচ্ছভাবে আসল তথ্য দিতে হবে।
4. প্রতিবেশীর সাথে সীমানা মিলিয়ে নিন
পাশের জমির মালিকদের সাথে সীমানা ঠিক না থাকলে জরিপে ভুল হবে এবং পরবর্তীতে মামলা-মোকদ্দমা হতে পারে।
5. ভুল দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আপত্তি জানান
নাম বাদ পড়লে বা জমির পরিমাণ কম-বেশি হলে সঙ্গে সঙ্গে লিখিত আপত্তি আবেদন জমা দিতে হবে।
6. ডিজিটাল রেকর্ডের গুরুত্ব বুঝুন
একবার নাম সঠিকভাবে উঠলে ভবিষ্যতে এই ডিজিটাল রেকর্ড পরিবর্তন করা কঠিন হবে। এখন ভুল করলে ভবিষ্যতে সন্তানরা ঝামেলায় পড়বে।
=========================================================================
নতুন ফোন সেটআপ — স্টেপ-বাই-স্টেপ (Android & iPhone)
১) সিস্টেম (Software) আপডেট
সিকিউরিটি প্যাচ আর বাগ ফিক্স পাওয়া যাবে।
(Android):
1. Wi-Fi চালু করে রাখুন (ডাটা না দিয়ে আপডেট করা ভালো)।
2. চার্জ ≥ 50% বা চার্জারে প্লাগ করুন।
3. Settings → System (বা About phone) → Software update / System update → Check for updates.
4. আপডেট থাকলে Download → Install ট্যাপ করে ফোন রিস্টার্ট দিন।
(iPhone):
1. Wi-Fi দিয়ে এবং চার্জারি প্লাগ করুন।
2. Settings → General → Software Update → আপডেট থাকলে Download and Install → পরামর্শ অনুসরণ করে রিস্টার্ট।
বড় আপডেট হলে Wi-Fi তে থাকুন এবং ব্যাকআপ নিয়ে নিন (নিচে ব্যাকআপ ধাপে দেখবে)।
২) Google / Apple অ্যাকাউন্ট লগইন ও ডেটা রিস্টোর কন্ট্যাক্ট, ক্যালেন্ডার, ছবি, অ্যাপ ব্যাকআপ হবে।
(Android):
1. Settings → Accounts → Add account → Google → Gmail/Google account দিয়ে সাইন ইন করুন।
2. Sign-in শেষে Settings → Google → Backup → Back up to Google Drive অন করুন।
3. পুরানো ফোন থেকে রিস্টোর করতে চাইলে ফোন চালু হওয়ার সময়ই “Restore from backup” অপশন দেখবে — সেটি ফলো করুন।
(iPhone):
1. Settings → সবার উপরে নিজের নাম (Sign in to your iPhone) → Apple ID দিয়ে সাইন ইন।
2. Settings → [Your Name] → iCloud → প্রয়োজনীয় আইটেম (Contacts, Photos, iCloud Drive) অন করুন।
3. পুরানো iPhone থাকলে Quick Start বা iCloud ব্যাকআপ থেকে রিস্টোর করুন।
সাইন-ইন করার পরে রিকভারি ইমেইল ও ফোন নম্বর ঠিক আছে কিনা চেক করুন (Account → Security → Recovery info)।
৩) স্ক্রীন লক ও Find My Device চালু করা (Security)
ফোন হারালে লোকেশন ট্র্যাক ও ডাটা সুরক্ষা।
(Android):
1. Settings → Security / Lock screen → Screen lock নির্বাচন (PIN / Pattern / Password)।
2. Settings → Biometrics → Fingerprint / Face unlock সেট করুন (যদি ফোন সাপোর্ট করে)।
3. Settings → Google → Security → Find My Device চালু করুন (বা Settings → Security → Find My Device)।
4. Location (GPS) অন রাখুন যাতে লোকেশন দেখা যায়।
(iPhone):
1. Settings → Face ID & Passcode (বা Touch ID & Passcode) → Passcode সেট করুন।
2. Face ID / Touch ID সেট করুন।
3. Settings → [Your Name] → Find My → Find My iPhone চালু করুন এবং Send Last Location অন করুন।
শক্ত PIN বা password ব্যবহার করুন — জন্মদিন/১২৩৪৩৪ ধরনের ব্যবহার করবেন না।
৪) প্রাইভেসি ও অ্যাপ পারমিশন চেক করুন
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ আপনার লোকেশন, মাইক্রোফোন, ক্যামেরা অ্যাক্সেস পেলে ঝুঁকি বাড়ে।
(Android):
1. Settings → Privacy → Permission manager (বা Apps → Select app → Permissions)।
2. প্রতিটি অ্যাপের জন্য Camera, Microphone, Location ইত্যাদি চেক করে অপ্রয়োজনীয় গুলো Deny বা Ask every time করুন।
3. Settings → Location → app-specific সেটিং — সাধারণত While using the app রাখাই ভালো।
(iPhone):
1. Settings → Privacy & Security → প্রতিটি permission (Location, Camera, Microphone) → প্রয়োজন অনুযায়ী প্রতিটি অ্যাপের permission নির্বাচন করুন (Never, Ask Next Time, While Using)।
মেসেজিং/ক্যামেরা ছাড়া কেও যাতে মাইক্রোফোন বা লোকেশন এক্সেস না পায় — সেটা চেক করুন।
৫) প্রয়োজনীয় অ্যাপ ইন্সটল (নিরাপদভাবে)
অফিসিয়াল স্টোর থেকে ডাউনলোড করলে ম্যালওয়্যার কম থাকে।
(Android):
1. Play Store খুলে সার্চ করে অ্যাপ ডাউনলোড করো। ডেভেলপার, রেটিং, ডাউনলোড সংখ্যা চেক করুন।
2. ব্যাংকিং/পেমেন্ট অ্যাপ হলে সরকার/ব্যাংকের অফিসিয়াল সাইট থেকে লিঙ্ক ভেরিফাই করে নিন।
(iPhone):
1. App Store → সার্চ → অ্যাপ ইনস্টল করুন। Face/Touch ID দিয়ে অথেনটিকেট করুন।
সাজেস্টেড ক্যাটেগরি (উদাহরণ): Browser, Messaging (WhatsApp/Telegram/Signal), Email (Gmail, Apple Mail), Maps, Bank app, Cloud backup (Google Photos / iCloud Photos), Password manager (Bitwarden/1Password), File manager, Scanner app।
অজানা .apk ফাইল বা থার্ড-পার্টি স্টোর থেকে অ্যাপ ইনস্টল করবেন না।
৬) ব্যাকআপ সেটআপ ও ভেরিফাই করা
ফোন হারানো বা নষ্ট হলে ডেটা রিকভার করা যায়।
(Android):
1. Settings → Google → Backup → Back up to Google Drive অন করো।
2. Back up now ট্যাপ করে ব্যাকআপ নিচ্ছে কি না দেখুন। Last backup তারিখ চেক করুন।
3. ফটো ব্যাকআপ চাইলে Google Photos অ্যাপে গিয়ে Back up & sync চালু করুন
(iPhone):
1. Settings → [Your Name] → iCloud → iCloud Backup → Back Up Now ক্লিক করুন।
2. Photos → iCloud Photos চালু করলে ফটো-ও স্বয়ংক্রিয় ব্যাকআপ হবে।
3. ব্যাকআপ সফল হয়েছে কিনা Last successful backup দেখে নিন।
বড় আপলোড হলে Wi-Fi তে থাকুন — মোবাইল ডাটা লাগে বেশি।
৭) ব্যাটারি ও পারফরম্যান্স অপটিমাইজেশন
ব্যাটারি টেকে বেশি ও ফোন দ্রুত থাকবে।
স্টেপ (Android):
1. Settings → Battery → Battery Saver চালু রাখো (যদি দরকার)।
2. Settings → Apps → Select app → Battery বা Background restriction → অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে না চালাও।
3. Screen timeout 30s–1min এ রাখো; Auto-brightness চালু করুন।
(iPhone):
1. Settings → Battery → Low Power Mode (প্রয়োজনে)।
2. Settings → Display & Brightness → Auto-Lock 30s/1min সেট করুন।
3. Settings → Battery → ব্যাটারি ইউসেজ দেখে হাই ইউসেজ অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ করুন।
অপ্রয়োজনীয় অ্যানিমেশন/ওয়াইজেট বেশি রাখলে ব্যাটারি খায় — দরকারি জিনিসগুলো রাখুন।
৮) সিম ও নেটওয়ার্ক সেটআপ (APN, Wi-Fi, Hotspot)
ইন্টারনেট ও কল সুষ্ঠুভাবে কাজ করবে।
(SIM):
1. সিম সঠিক স্লটে বসাবেন (ডুয়াল-সিম ফোনে 4G/5G স্লট চেক করুন)।
Wi-Fi / Hotspot:
1. হোম রাউটারের ডিফল্ট পাসওয়ার্ড বদলে দিন (Router → Admin page)।
2. Wi-Fi WPA2/WPA3 ব্যবহার করুন, PSK টাইপে শক্ত পাসওয়ার্ড।
3. Settings → Hotspot & tethering → Personal Hotspot চালু করলে শক্ত পাসওয়ার্ড রাখুন।
৯) অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ (Bloatware) রিমুভ / ডিসেবল
ফোন ফাস্ট থাকবে এবং স্টোরেজ ফাঁকা থাকবে।
(Android):
1. Settings → Apps → একটি অ্যাপ ট্যাপ → Uninstall করে ফেলুন।
2. যদি uninstall না দেখায় → Disable বা Turn off করুন।
3. স্টার্ট-আপ অ্যাপ কন্ট্রোল করতে ফোনের Startup/Auto-start অপশন দেখুন (মডেলভেদে আছে)।
(iPhone):
1. হোম-শেষে অ্যাপ আইকনে চাপ ধরে রাখুন→ Remove App → Delete App। (কিছু সিস্টেম অ্যাপ হাইড করা যায়।
সিস্টেম অ্যাপ মুছে ফেলতে চাইলে সাবধান—কিছু অ্যাপ সিস্টেমের জন্য জরুরি।
১০) কাস্টমাইজেশন: হোমস্ক্রিন, নোটিফিকেশন, রিংটোন, উইজেট
ফোন ব্যবহার আরও আরামদায়ক হয়।
(Android):
1. হোম স্ক্রিনে লম্বা চাপুন → Wallpapers থেকে ওয়ালপেপার সেট করুন।
2. হোম-স্ক্রিনে লম্বা চাপুন → Widgets → প্রয়োজনীয় উইজেট যোগ করুন (ক্যালেন্ডার, ওয়েদার)।
3. Settings → Apps & notifications → Notifications → প্রতিটি অ্যাপের নোটিফিকেশন কন্ট্রোল করুন।
4. Settings → Sound → রিংটোন/নটিফিকেশন সাউন্ড পরিবর্তন করুন।
(iPhone):
1. হোম-স্ক্রিনে জায়গায় চাপুন → Edit Home Screen → অ্যাপ সরানো/একত্রিত করা।
2. Add Widget করতে হোম-স্ক্রিনে স্লাইড করে বাম থেকে উইজেট যোগ করুন।
3. Settings → Notifications → প্রতিটি অ্যাপের নোটিফিকেশন কাস্টমাইজ করুন।
4. Settings → Sounds & Haptics → রিংটোন ও টেক্সট টোন পরিবর্তন করুন।
খুব বেশি নোটিফিকেশন থাকলে Do Not Disturb বা Focus ব্যবহার করুন — কাজের সময় বিরক্তি কমে।
অতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ টিপস (দ্রুত তালিকা)
Two-Factor Authentication (2FA) চালু করুন (Google / Apple / Bank)।
Google: myaccount.google.com → Security → 2-Step Verification।
Apple: Settings → [Your Name] → Password & Security → Two-Factor Authentication।
Password manager ব্যবহার করুন (যেমন Bitwarden) — একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না।
Banking app ইনস্টল করে সিকিউরেশন (App lock/biometrics) চালু করুন।
অটোমেটিক অ্যাপে আপডেট চালু রাখুন (Play Store / App Store → Settings → Auto-update apps)।
SIM lock / network lock ইস্যু থাকলে শপ থেকে নিশ্চিত করুন।
==============================================================================