রায়পুরায় সংঘর্ষের ১৪ দিন পর গুলিবিদ্ধ আহত ব্যক্তির মৃত্যু

- Update Time : ০৮:৫৬:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫
- / ৫৫ Time View
রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি : নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হানিফ মাস্টার ও এরশাদ সমর্থকদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধে আহত হওয়ার ১৪ দিন পর তাজুল ইসলাম (৪০) নামে এক ব্যক্তির চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। রোববার দিবাগত রাত আনুমানিক ১ টায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে গত ২১ জুলাই সংঘর্ষের সময় পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন তিনি। ওইদিন দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে হানিফ মাস্টারের অনুসারী মোমেনা বেগম নামে এক নারীর মৃত্যু হয়।
নিহত তাজুল ইসলাম রায়পুরা উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের সায়দাবাদ এলাকার মোতালিব মিয়ার ছেলে। তিনি মোমেনা বেগম হত্যা মামলার ৫২ নং আসামী ছিলেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান।
নিহতের স্ত্রী মর্জিনা বেগম মুঠোফোনে বলেন, ২১ তারিখ সংঘর্ষের সময় বাড়িতে ডুকে প্রতিপক্ষরা তার স্বামীর পায়ে গুলি করে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও ঢামেকে নেওয়া হয়৷ সবশেষ গত রাতে হোমকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
হানিফ মাস্টারের এক সমর্থক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নিহত তাজুল ইসলামের লাশ এলাকায় নিয়ে আসা হয়েছে৷ লাশের দাফনের কার্যক্রম চালাচ্ছে স্থানীয়রা।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান মুঠোফোনে জানান, ২১ জুলাইয়ের ঘটনায় মোমেনা বেগম হত্যা মামলার ৫২ নং এজহারভুক্ত আসামী তাজুল ইসলাম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। খবর পেয়ে তিনি এলাকায় গিয়ে মরদেহ থানায় নিয়ে আসেন।৪-০৮-২০২৫
ই-মেইলে ছবি আছে
রায়পুরায় সংঘর্ষের ১৪ দিন পর গুলিবিদ্ধে আহত ব্যক্তির মৃত্যু
রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি :
নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হানিফ মাস্টার ও এরশাদ সমর্থকদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধে আহত হওয়ার ১৪ দিন পর তাজুল ইসলাম (৪০) নামে এক ব্যক্তির চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। রোববার দিবাগত রাত আনুমানিক ১ টায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে গত ২১ জুলাই সংঘর্ষের সময় পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন তিনি। ওইদিন দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে হানিফ মাস্টারের অনুসারী মোমেনা বেগম নামে এক নারীর মৃত্যু হয়।
নিহত তাজুল ইসলাম রায়পুরা উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের সায়দাবাদ এলাকার মোতালিব মিয়ার ছেলে। তিনি মোমেনা বেগম হত্যা মামলার ৫২ নং আসামী ছিলেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান।
নিহতের স্ত্রী মর্জিনা বেগম মুঠোফোনে বলেন, ২১ তারিখ সংঘর্ষের সময় বাড়িতে ডুকে প্রতিপক্ষরা তার স্বামীর পায়ে গুলি করে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও ঢামেকে নেওয়া হয়৷ সবশেষ গত রাতে হোমকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
হানিফ মাস্টারের এক সমর্থক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নিহত তাজুল ইসলামের লাশ এলাকায় নিয়ে আসা হয়েছে৷ লাশের দাফনের কার্যক্রম চালাচ্ছে স্থানীয়রা।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান মুঠোফোনে জানান, ২১ জুলাইয়ের ঘটনায় মোমেনা বেগম হত্যা মামলার ৫২ নং এজহারভুক্ত আসামী তাজুল ইসলাম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। খবর পেয়ে তিনি এলাকায় গিয়ে মরদেহ থানায় নিয়ে আসেন।৪-০৮-২০২৫
ই-মেইলে ছবি আছে
রায়পুরায় সংঘর্ষের ১৪ দিন পর গুলিবিদ্ধে আহত ব্যক্তির মৃত্যু
রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি :
নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হানিফ মাস্টার ও এরশাদ সমর্থকদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধে আহত হওয়ার ১৪ দিন পর তাজুল ইসলাম (৪০) নামে এক ব্যক্তির চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। রোববার দিবাগত রাত আনুমানিক ১ টায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে গত ২১ জুলাই সংঘর্ষের সময় পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন তিনি। ওইদিন দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে হানিফ মাস্টারের অনুসারী মোমেনা বেগম নামে এক নারীর মৃত্যু হয়।
নিহত তাজুল ইসলাম রায়পুরা উপজেলার শ্রীনগর ইউনিয়নের সায়দাবাদ এলাকার মোতালিব মিয়ার ছেলে। তিনি মোমেনা বেগম হত্যা মামলার ৫২ নং আসামী ছিলেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান।
নিহতের স্ত্রী মর্জিনা বেগম মুঠোফোনে বলেন, ২১ তারিখ সংঘর্ষের সময় বাড়িতে ডুকে প্রতিপক্ষরা তার স্বামীর পায়ে গুলি করে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ও ঢামেকে নেওয়া হয়৷ সবশেষ গত রাতে হোমকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
হানিফ মাস্টারের এক সমর্থক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নিহত তাজুল ইসলামের লাশ এলাকায় নিয়ে আসা হয়েছে৷ লাশের দাফনের কার্যক্রম চালাচ্ছে স্থানীয়রা।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান মুঠোফোনে জানান, ২১ জুলাইয়ের ঘটনায় মোমেনা বেগম হত্যা মামলার ৫২ নং এজহারভুক্ত আসামী তাজুল ইসলাম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। খবর পেয়ে তিনি এলাকায় গিয়ে মরদেহ থানায় নিয়ে আসেন।