১০:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ফ্লোরা লিমিটেড-এর কর্তৃপক্ষের অনিয়ম ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বকেয়া পরিশোধের দাবিতে প্রতিবাদ
Reporter Name
- Update Time : ১১:৩৯:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
- / ১৩৮ Time View
২২ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের মওলানা আকরম খাঁ হলে ফ্লোরা লিমিটেড-এর নির্যাতিত ও বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় আইটি প্রতিষ্ঠান ফ্লোরা লিমিটেড বিগত চার দশকের বেশি সময় ধরে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিল। কিন্তু ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এমএন ইসলাম সাহেব ইন্তেকাল করার পর তাঁর বড় ছেলে মোস্তফা শামসুল ইসলাম (ম্যানেজিং ডিরেক্টর) এবং স্ত্রী সোফিয়া ইসলাম (ডিরেক্টর অপারেশন) প্রতিষ্ঠানের হাল ধরেন। পরবর্তীতে তাঁদের স্বেচ্ছাচারিতা ও অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতিষ্ঠানটি ধ্বংসের পথে ধাবিত হচ্ছে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
তারা আরো বলেন, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ছিল ৮১২ জন। অথচ ২০১৯ সালের জুন মাস থেকে আইনবহির্ভূতভাবে নির্বিচারে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়। বর্তমানে মাত্র ৫৫ জন কর্মচারী অবশিষ্ট আছেন। বর্তমানে কয়েক শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী বকেয়া বেতন ও সার্ভিস বেনিফিট থেকে বঞ্চিত রযেছেন। অনেকেই আর্থিক দুরবস্থার কারণে আইনি পদক্ষেপও নিতে পারছেন না। এদিকে দেশের বাইরে অবস্থান করে সোফিয়া ইসলাম বর্তমানে কর্মরত কর্মচারীদের সরাসরি ফোনে চাকরি ছাড়ার নির্দেশ দিচ্ছেন এবং বকেয়া পরিশোধে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন।
অভিযোগ রয়েছে, প্রতিষ্ঠান থেকে হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাচার করা হয়েছে এবং অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর প্রভিডেন্ট ফান্ডও আত্মসাৎ করা হয়েছে। আমরা জানতে পেরেছি, কর্তৃপক্ষ ফ্লোরা লিমিটেড-এর কর্পোরেট হেড অফিস ডিআর টাওয়ার, পল্টন থেকে সরিয়ে মহাখালীতে নেওয়ার প্রক্রিয়া করছে।
সংবাদ সম্মেলনে ৬ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। যার মধ্যে-
১. সকল কর্মচারীর বকেয়া বেতন ও সার্ভিস বেনিফিট অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে।
২. প্রভিডেন্ট ফান্ডের আত্মসাৎকৃত অর্থ ফেরত দিতে হবে।
৩. সরকারের মাধ্যমে গত ১০ বছরের এক্সটারনাল অডিট সম্পন্ন করতে হবে।
৪. অফিস স্থানান্তর বন্ধ করতে হবে যতক্ষণ না কর্মচারীদের দেনাপাওনা পরিশোধ করা হয়।
৫ . হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাচারকৃত অর্থ তদন্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
৬. বিদেশে অবস্থানরত এমডি ও ডিরেক্টরের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকার ও প্রশাসনের কাছে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত ও সমাধানের জন্য জোর দাবি জানানো হয় ।(প্রেস বিজ্ঞপ্তি )
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় আইটি প্রতিষ্ঠান ফ্লোরা লিমিটেড বিগত চার দশকের বেশি সময় ধরে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিল। কিন্তু ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এমএন ইসলাম সাহেব ইন্তেকাল করার পর তাঁর বড় ছেলে মোস্তফা শামসুল ইসলাম (ম্যানেজিং ডিরেক্টর) এবং স্ত্রী সোফিয়া ইসলাম (ডিরেক্টর অপারেশন) প্রতিষ্ঠানের হাল ধরেন। পরবর্তীতে তাঁদের স্বেচ্ছাচারিতা ও অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতিষ্ঠানটি ধ্বংসের পথে ধাবিত হচ্ছে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
তারা আরো বলেন, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ছিল ৮১২ জন। অথচ ২০১৯ সালের জুন মাস থেকে আইনবহির্ভূতভাবে নির্বিচারে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়। বর্তমানে মাত্র ৫৫ জন কর্মচারী অবশিষ্ট আছেন। বর্তমানে কয়েক শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী বকেয়া বেতন ও সার্ভিস বেনিফিট থেকে বঞ্চিত রযেছেন। অনেকেই আর্থিক দুরবস্থার কারণে আইনি পদক্ষেপও নিতে পারছেন না। এদিকে দেশের বাইরে অবস্থান করে সোফিয়া ইসলাম বর্তমানে কর্মরত কর্মচারীদের সরাসরি ফোনে চাকরি ছাড়ার নির্দেশ দিচ্ছেন এবং বকেয়া পরিশোধে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন।
অভিযোগ রয়েছে, প্রতিষ্ঠান থেকে হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাচার করা হয়েছে এবং অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর প্রভিডেন্ট ফান্ডও আত্মসাৎ করা হয়েছে। আমরা জানতে পেরেছি, কর্তৃপক্ষ ফ্লোরা লিমিটেড-এর কর্পোরেট হেড অফিস ডিআর টাওয়ার, পল্টন থেকে সরিয়ে মহাখালীতে নেওয়ার প্রক্রিয়া করছে।
সংবাদ সম্মেলনে ৬ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। যার মধ্যে-
১. সকল কর্মচারীর বকেয়া বেতন ও সার্ভিস বেনিফিট অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে।
২. প্রভিডেন্ট ফান্ডের আত্মসাৎকৃত অর্থ ফেরত দিতে হবে।
৩. সরকারের মাধ্যমে গত ১০ বছরের এক্সটারনাল অডিট সম্পন্ন করতে হবে।
৪. অফিস স্থানান্তর বন্ধ করতে হবে যতক্ষণ না কর্মচারীদের দেনাপাওনা পরিশোধ করা হয়।
৫ . হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাচারকৃত অর্থ তদন্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
৬. বিদেশে অবস্থানরত এমডি ও ডিরেক্টরের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকার ও প্রশাসনের কাছে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত ও সমাধানের জন্য জোর দাবি জানানো হয় ।(প্রেস বিজ্ঞপ্তি )
Tag :































