প্রধান সমন্বয়ক, জাতীয় স্বাধীনতার মঞ্চে দাবী ২৩ মার্চ জাতীয় দিবস ঘোষণা —মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ

- Update Time : ০৩:২২:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫
- / ১৯২ Time View
Sonali Shop – online shop in Bangladesh (sonalishopbd.com)
১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ অবিসংবাদিত মহান নেতা শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক কর্তৃক উত্থাপিত ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাবের ৮৫তম বার্ষিকী ও ২৩ মার্চ ১৯৭১ স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পতাকা দিবস ৫৪তম বার্ষিকীতে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় সকাল ১০ ঘটিকায় মহান নেতা শেরে বাংলার মাজার প্রাঙ্গন, ঢাকা।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় স্বাধীনতার মঞ্চের প্রধান সমন্বয়ক মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ।
প্রধান আলোচন হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতা পুরষ্কারে ভূষিত ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমেদ।
বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম দুলাল, জাতীয় স্বাধীনতার মঞ্চের সমন্বয়ক রাজু আহমেদ খান, সমন্বয়ক রফিকুল ইসলাম আসাদ, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রীক লীগের সভাপতি এম.এ. জলিল, সাবেক ছাত্রনেতা আইনজীবী এম.এ. খালেক, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান এম.এ. ভাসানী, উন্নয়ন পার্টির সভাপতি সৈয়দ মোখলেছুর রহমান, ফেডারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির সভাপতি প্রফেসর ড. এ.আর. খান, নারীনেত্রী এলিজা রহমান প্রমূখ।
সভাপতির ভাষনে মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ বলেন ২৩ মার্চ ১৯৪০ সালে লাহোরে উপমহাদেশের সেরা রাজনীতিবীদ বাঙালিদের শিক্ষার দূত ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠাতা শ্রমিক, কৃষক, দরদী নেতা ইংরেজদের তাড়ানোর জন্য এবং বিহার বাংলা আসাম ও ত্রিপুর নিয়া স্বাধীন বাংলদেশ করার প্রস্তাবক ছিলেন শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক। এই দিবসটি ধারন করে ২৩ মার্চ ১৯৭১ সালে বাঙালি ছাত্র যুবক জনতার ঐক্য হয়েছে ও পল্টন ময়দানে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ পতাকা দিবস পালন করে। এই ২৩ মার্চ জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবী জানিয়ে সভাপতি বলেন আজকের এই সভা থেকে আমাদের শপথ হোক আমরা শেরে বাংলার আদর্শ ধারন করে বাংলাদেশ গড়বো ও ২০২৪ সালের ছাত্র জনতার আন্দোলনকে পাথেও হিসাবে বৈষম্য বিরোধী বিশ্ব মানের আধুনিক বাংলাদেশ গড়বো তবেই স্বার্থক হবে আজকের এই আলোচনা সভা।
প্রধান অতিথির ভাষনে সিরাজ উদ্দীন আহমেদ বলেন বাঙালিদের তিন মহান নেতা অভিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক, খাজা নাজিম উদ্দীন ও হোসেন শহীদ সোরওয়ার্দী মাজার প্রাঙ্গনে আমরা ঐতিহাসিক লাহোর দিবস পালন করছি। কিন্তু জাতি দেখতে পায় এই তিন নেতার মাজার অরক্ষিত বিভিন্নভাবে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ হয়ে থাকে। মাজার গুলোকে ব্যয়বিচারে পরিনত করেছে । ইহা থেকে এই তিন মহান নেতার মাজার রক্ষা করতে হবে নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সম্মান প্রদর্শন করার জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি। তিনি আরও বলেন শেরে বাংলার কারনেই এই বাংলাদেশ এই জনগণ কারন শেরে বাংলা বাঙালিদের জন্য শিক্ষার ব্যবাস্থা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে করেছেন।