পঞ্চগড়ের “স্বচ্ছ ও শ্রেষ্ঠ” সাবেত আলী (ডিসি)

- Update Time : ০৩:১০:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
- / ২২৮ Time View
পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি ,মোখলেছুর রহমান চৌধুরী : পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক যোগদানের পর থেকেই সমগ্র জেলা প্রশাসনকে স্বচ্ছ,দূর্ণীতি মুক্ত এবং জনবান্ধব জেলা প্রশাসনকে গড়ার লক্ষে দিন-রাত জীবনটিকে বিসর্জন দিয়ে পঞ্চগড় বাসির সূখের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।তাঁর আগমনের পর পরই পাঁচটি উপজেলাটি ৩৯ ইউনিয়নে সর্ব স্তরের মানুষের সঙ্গে মত বিনিময় কালে দেখা গেছে।তিনি সৎ,নির্ভীক,নিরঅহংকার,আদর্শবান,সদালাপী এই মানুষটির মনে সার্বক্ষণিক নানা রকম স্বপ্ন ও উদ্ভাবনী ভাবনা যাহা তিনি নিজের পবীত্র হাত দ্বারা বাস্তবায়ন করার জন্য বদ্ধ পরিকর।সরকারের সকল এজেন্ডা বাস্তবায়নের পাশাপাশি সমাজের আপামর মানুষের স্বার্বিক সহযোগিতায় নিরন্তর ব্যাস্ত থাকেন।এই সেই সম্মানীত জেলা প্রশাসক মোঃসাবেত আলী মহোদ্বয় ইতি মধ্যে তিনি ও তাঁর টিম সমগ্র পঞ্চগড় জেলার পাঁচটি বৃহত উপজেলা ও ৩৯টি ইউনিয়নে সকল শ্রেনী ও পেশার মানুষের যাবতীয় সমস্যার সমাধান সহ সমগ্র জেলায় ব্যাপক সূনাম অর্জন করেছেন।জেলার সকল সেবা গ্রহীতাগন জেলা প্রশাসনের কোন সেবা পেতে বিলম্বিত হলে সরাসরি অভিযোগ জানাতে পারেন জেলা প্রশাসকের সরকারি মোবাইল নম্বরে।এতক্ষন ধরে বলেছিলাম সম্মানীত জেলা প্রশাসক মোঃসাবেত আলী মহোদ্বয়ের কথা।পৃথিবীতে কর্মগুনে বিশেষ কিছু মহান মানুষ জনমনে স্থান করে নিয়েছেন তেমনি একজন পঞ্চগড় জেলার আশা ও ভরসার প্রদ্বীপ জেলা প্রশাসক ও জেলা বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃসাবেত আলী মহোদ্বয়।প্রশাসনের কাজে তিনি যেমনি দক্ষ,তেমনি একজন মানবিক ব্যাক্তিও তিনি কম সময় ধরে পঞ্চগড়ে আসলেও অত্র জেলার সকল মানুষের জন্য অনেক পরিকল্পনা নিয়ে তিনি দূর্বার গতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।তিনি আসার পর তাঁর মানবিক মূল্যবোধ এবং কর্ম দক্ষতায় পঞ্চগড় বাসী মুগ্ধ।বিশেষ করে তাঁর দীর্ঘ স্থায়ী পরিকল্পনা পঞ্চগড় জেলার পর্যটন খাতকে পরিকল্পিত ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।তাঁর নতুন নতুন চিন্তা ও পরিকল্পনা পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে দাড় করিয়েছে এক নতুন মাত্রায়।অতিত সম্পর্কে জানাযায়,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মকালিন সময়েও তিনি তাঁর জনবান্ধব উদ্ভাবনী কাজের কারনে 2(দুই) বার জেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ( ইউ এন ও) ও বিভাগীয় পর্যায়ে ও শ্রেষ্ঠ (ইউ এন ও)এবং জাতীয় পর্যায়েও দেশের শ্রেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কাইযেন(কঅওতঊখ)রোল মডেল এওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছিলেন।তিনি আইন এবং নিয়মনিতি মেনে চলতেই অভ্যাস্ত।কোন অন্যায়ের সাথে তাঁর কোন আপোষ নাই।কারন তিনি আসার পর থেকে এই সিমান্ত জেলার অবৈধ বালুমহল,পাথর উত্তোলন,অবৈধ ভূমি দখল,চোড়া চালান, নারী নির্যাতন,শিশু পাচার,শিশু শ্রম,বাল্য বিবাহ,বহু বিবাহ,ইফটিজিং,চাঁদাবাজী,চুড়ি,ডাকাতী,অবৈধ স্থাপনা,মাদক দ্রব্য সহ সকল অপরাধ কাজ বন্ধ হতে চলছে।তিনি এক বুকভরা প্রত্যাসা নিয়ে শত সহস্র শহীতদের পবীত্র রক্তের বিনিময়ে এবং অসংখ্য মানুষের অঙ্গহানীর মধ্য দিয়ে সংগঠিত
Thanks for another informative blog. Where else could I get that kind of info written in such a perfect way? I’ve a project that I am just now working on, and I have been on the look out for such info.