১১:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পিপলস টিভি ৬

নেতা নাজিমুদ্দিন আলম বিএনপির মনোনীত এমপি প্রার্থী

Reporter Name
  • Update Time : ০৩:৩৭:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৮২ Time View

মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি :বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস লন্ডনে গিয়ে বিএনপির পলাতক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক তারেক জিয়া চৌধুরীর দেওয়া মোহনীয় লোভ-লালসায় মগ্ন হয়েছেন। তাতে ডক্টর ইউনুস বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি হওয়ার লোভ পেয়ে এক্তেদায়েতু বেয়াদুল তারেক জিয়া চৌধুরীর প্রতি রাজনৈতিক সিজদাসক্ত হয়েছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবীকৃত এহেন মানসিকতায় ডক্টর ইউনুস আগামী ২০২৬ ইং সনের ফেব্রুয়ারী মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দেন। ঘোষণাকৃত আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির MKC পাশ নেতাদের দলীয় সাচিবিকতায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের MKC পাশ নেতাদেরকেও বিএনপি- দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসনে তাদের দলীয় মনোনীত সাংসদ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণাকরণ চলার খবরে ভোলা জেলার চার আসনের জনমনেও নির্বাচনী জল্পনা-কল্পনা ও হিসেব-নিকেশ চলছে। “ভোলা-৪” (মনপুরা-চরফ্যাসন) আসনেও MKC পাশ নেতা হিসেবে নাজিমুদ্দিন আলমের নাম প্রকাশ পাওয়ায় তার সংসদীয় আসনের স্ব-দলীয়, আত্মঘাতী ও নির্বাচনী প্রতিপক্ষ নুরুল ইসলাম নয়নের মতাবলম্বী সকলেই ঐ আসনের জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের মার্কায় ব্যলটের সিল মারার প্রস্ত্ততি নেওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সৎ, ও ভালো ভোলো আওয়ামীলীগাররাও জামায়াতের দিকে ঝুঁকতে শুরু করেছে। Man Killing Capacity বা “মানুষ খুনের দক্ষতা” পাশ করার রাজনৈতিক ডিগ্রী M K C পাশের দিকে নজর করলে কোন মানুষই নাজিমউদ্দিন আলমকে ভোট দেওয়ার কথা নয়। তারপরেও চরফ্যাসন ও মনপুরা উপজেলায় ২০% ভোট নাজিমুদ্দিন আলমের আছে। তার ছাত্র জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কলাভবনের সামনে টাঙ্গাইল জেলার ছাত্র রিপনকে হত্যা করার ঘটনায় খুনী নাজিমুদ্দিন আলমের দ্বারা খুনের সকল সাক্ষ্য, প্রমাণ, আলামত লুপ্ত-গুপ্ত করতে পারার দক্ষতার কারনে তাকে সকলেই MKC পাশ নেতা হিসেবেই চিনে। আবার ১৯৮৪ ইং সালে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বৃষ্টির মত গুলি করে ছাত্র-জনতা খুন করার দক্ষতাজনিত কারনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীরকেও MKC পাশ নেতা হিসেবেই সবাই চিনে। চরফ্যাসন ও মনপুরায় নাজিমুদ্দিন আলম ক্ষমতায় থাকাকালে ও ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকালে চরফ্যাসনের এমবিবিএস ছাত্র হত্যাচেষ্টা, উজালা হত্যা, বিমলা হত্যা, শেফালী হত্যা, শিরিনা হত্যা, শিরিনার বোন হত্যা, ইয়াসমিন হত্যা, ক্ষুধিরাম হত্যা, শামীম হত্যা, হারুন কমিশনার হত্যায় সফলতায় এবং মানুষের বাড়ি-ঘর চুরি-ডাকাতি-লুটপাট, জ্বালাও-পোড়াও করনে MKC পাশ নেতা নাজিমুদ্দিন আলমের সকল ভোটই- তার বিপক্ষ জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের ভোটের বাক্স গাদি গাদি করে ভর্তি দিতে চলছে। সর্বোপরি ভোটের জয়ে জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের বিজয় দেখে চরমোনাই হুজুরের হাতপাখার প্রার্থী প্রভাষক কামালের ব্যাপক ভোটও জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের মার্কায় পড়বে। তাতে MKC পাশ নেতা নাজিমুদ্দিন আলমের মনোনয়নের খবর বের হওয়ার সাথে সাথেই চরফ্যাসন ও মনপুরা উপজেলার এমপি মোস্তফা কামালের বিজয়ের গ্যারান্টি নিশ্চিৎ হয়ে গেছে। অন্যদিকে “জুলাই বিপ্লব’২০২৪ইং” সংক্রান্ত দাবীদাওয়া ও ডক্টর ইউনুসের ক্ষমতায় আসার সময়কার দেওয়া আশ্বাস ন-পূরণ এর কারনে আগামী আসন্ন গণবিপ্লব নির্বাচনের আগেই ঘটে গেলে নির্বাচনী জল্পনা-কল্পনার সকল হিসেব-নিকাশ বদলে যতে পারে। খোঁজ-খবর নিয়ে জানা গেছে যে, অদ্য হতে প্রায় ত্রিশ বছর আগে নাজিমুদ্দিন আলম চরফ্যাসনে- আফ্রিকান জঙ্গলের বিভিন্ন জলাশয়ের উপর রাতের বেলায় নিশাচর হিংস্র প্রাণীদের চলাচলের সুবিধার্থে নির্মিত বিভিন্ন ব্রীজ-কালবার্ট এর মত- কলমীর ব্রীজ নামক একটি ব্রীজ নির্মান করে সমগ্র চরফ্যাসনে একটি পাগলা (বেআইনী/অসামাজিক) উন্নয়নের রোল মডেল দেখিয়েছিলেন। উক্ত পাগলা (বেআইনী/অসামাজিক) উন্নয়ন এর দ্বারা সৃষ্ট রাজনৈতিক উত্তাপ তার প্রতিপক্ষ ও আরেক MKC পাশ নেতা জ্যাকবকেও উত্তপ্ত করে। রাজনৈতিক উত্তপ্ত জ্যাকব ২০০৮ ইং সালে ফ্যাসিবাদী ক্ষমতা পেয়ে নিজেকে নাজিমুদ্দিন আলমের চেয়েও বড় নেতা দেখানোর জন্য সমগ্র চরফ্যাসন ও মনপুরা উপজেলায়- পূর্বের চেয়েও বিশগুন বেশি পাগলা (বেআইনী/অসামাজিক) উন্নয়ন করে রাষ্ট্রের শত শত কোটি টাকা লুটপাট করেছে। সেই পাগলা (বেআইনী/অসামাজিক) উন্নয়নের নেতা ও লুটপাটের নেতাদ্বয়কে বয়কট করার দৃষ্টিভঙ্গিতেও জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের ভোট বেশী। ছবিতে- জামায়াত নেতা মোস্তফা কামাল, বিএনপি নেতা নাজিমুদ্দিন আলম ও ফ্যাসিবাদী নেতা জ্যাকব।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thedailysarkar@gmail.com

About Author Information

নেতা নাজিমুদ্দিন আলম বিএনপির মনোনীত এমপি প্রার্থী

Update Time : ০৩:৩৭:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫

মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি :বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস লন্ডনে গিয়ে বিএনপির পলাতক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক তারেক জিয়া চৌধুরীর দেওয়া মোহনীয় লোভ-লালসায় মগ্ন হয়েছেন। তাতে ডক্টর ইউনুস বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি হওয়ার লোভ পেয়ে এক্তেদায়েতু বেয়াদুল তারেক জিয়া চৌধুরীর প্রতি রাজনৈতিক সিজদাসক্ত হয়েছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবীকৃত এহেন মানসিকতায় ডক্টর ইউনুস আগামী ২০২৬ ইং সনের ফেব্রুয়ারী মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দেন। ঘোষণাকৃত আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির MKC পাশ নেতাদের দলীয় সাচিবিকতায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের MKC পাশ নেতাদেরকেও বিএনপি- দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসনে তাদের দলীয় মনোনীত সাংসদ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণাকরণ চলার খবরে ভোলা জেলার চার আসনের জনমনেও নির্বাচনী জল্পনা-কল্পনা ও হিসেব-নিকেশ চলছে। “ভোলা-৪” (মনপুরা-চরফ্যাসন) আসনেও MKC পাশ নেতা হিসেবে নাজিমুদ্দিন আলমের নাম প্রকাশ পাওয়ায় তার সংসদীয় আসনের স্ব-দলীয়, আত্মঘাতী ও নির্বাচনী প্রতিপক্ষ নুরুল ইসলাম নয়নের মতাবলম্বী সকলেই ঐ আসনের জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের মার্কায় ব্যলটের সিল মারার প্রস্ত্ততি নেওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সৎ, ও ভালো ভোলো আওয়ামীলীগাররাও জামায়াতের দিকে ঝুঁকতে শুরু করেছে। Man Killing Capacity বা “মানুষ খুনের দক্ষতা” পাশ করার রাজনৈতিক ডিগ্রী M K C পাশের দিকে নজর করলে কোন মানুষই নাজিমউদ্দিন আলমকে ভোট দেওয়ার কথা নয়। তারপরেও চরফ্যাসন ও মনপুরা উপজেলায় ২০% ভোট নাজিমুদ্দিন আলমের আছে। তার ছাত্র জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কলাভবনের সামনে টাঙ্গাইল জেলার ছাত্র রিপনকে হত্যা করার ঘটনায় খুনী নাজিমুদ্দিন আলমের দ্বারা খুনের সকল সাক্ষ্য, প্রমাণ, আলামত লুপ্ত-গুপ্ত করতে পারার দক্ষতার কারনে তাকে সকলেই MKC পাশ নেতা হিসেবেই চিনে। আবার ১৯৮৪ ইং সালে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বৃষ্টির মত গুলি করে ছাত্র-জনতা খুন করার দক্ষতাজনিত কারনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীরকেও MKC পাশ নেতা হিসেবেই সবাই চিনে। চরফ্যাসন ও মনপুরায় নাজিমুদ্দিন আলম ক্ষমতায় থাকাকালে ও ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকালে চরফ্যাসনের এমবিবিএস ছাত্র হত্যাচেষ্টা, উজালা হত্যা, বিমলা হত্যা, শেফালী হত্যা, শিরিনা হত্যা, শিরিনার বোন হত্যা, ইয়াসমিন হত্যা, ক্ষুধিরাম হত্যা, শামীম হত্যা, হারুন কমিশনার হত্যায় সফলতায় এবং মানুষের বাড়ি-ঘর চুরি-ডাকাতি-লুটপাট, জ্বালাও-পোড়াও করনে MKC পাশ নেতা নাজিমুদ্দিন আলমের সকল ভোটই- তার বিপক্ষ জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের ভোটের বাক্স গাদি গাদি করে ভর্তি দিতে চলছে। সর্বোপরি ভোটের জয়ে জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের বিজয় দেখে চরমোনাই হুজুরের হাতপাখার প্রার্থী প্রভাষক কামালের ব্যাপক ভোটও জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের মার্কায় পড়বে। তাতে MKC পাশ নেতা নাজিমুদ্দিন আলমের মনোনয়নের খবর বের হওয়ার সাথে সাথেই চরফ্যাসন ও মনপুরা উপজেলার এমপি মোস্তফা কামালের বিজয়ের গ্যারান্টি নিশ্চিৎ হয়ে গেছে। অন্যদিকে “জুলাই বিপ্লব’২০২৪ইং” সংক্রান্ত দাবীদাওয়া ও ডক্টর ইউনুসের ক্ষমতায় আসার সময়কার দেওয়া আশ্বাস ন-পূরণ এর কারনে আগামী আসন্ন গণবিপ্লব নির্বাচনের আগেই ঘটে গেলে নির্বাচনী জল্পনা-কল্পনার সকল হিসেব-নিকাশ বদলে যতে পারে। খোঁজ-খবর নিয়ে জানা গেছে যে, অদ্য হতে প্রায় ত্রিশ বছর আগে নাজিমুদ্দিন আলম চরফ্যাসনে- আফ্রিকান জঙ্গলের বিভিন্ন জলাশয়ের উপর রাতের বেলায় নিশাচর হিংস্র প্রাণীদের চলাচলের সুবিধার্থে নির্মিত বিভিন্ন ব্রীজ-কালবার্ট এর মত- কলমীর ব্রীজ নামক একটি ব্রীজ নির্মান করে সমগ্র চরফ্যাসনে একটি পাগলা (বেআইনী/অসামাজিক) উন্নয়নের রোল মডেল দেখিয়েছিলেন। উক্ত পাগলা (বেআইনী/অসামাজিক) উন্নয়ন এর দ্বারা সৃষ্ট রাজনৈতিক উত্তাপ তার প্রতিপক্ষ ও আরেক MKC পাশ নেতা জ্যাকবকেও উত্তপ্ত করে। রাজনৈতিক উত্তপ্ত জ্যাকব ২০০৮ ইং সালে ফ্যাসিবাদী ক্ষমতা পেয়ে নিজেকে নাজিমুদ্দিন আলমের চেয়েও বড় নেতা দেখানোর জন্য সমগ্র চরফ্যাসন ও মনপুরা উপজেলায়- পূর্বের চেয়েও বিশগুন বেশি পাগলা (বেআইনী/অসামাজিক) উন্নয়ন করে রাষ্ট্রের শত শত কোটি টাকা লুটপাট করেছে। সেই পাগলা (বেআইনী/অসামাজিক) উন্নয়নের নেতা ও লুটপাটের নেতাদ্বয়কে বয়কট করার দৃষ্টিভঙ্গিতেও জামায়াত নেতা মোস্তফা কামালের ভোট বেশী। ছবিতে- জামায়াত নেতা মোস্তফা কামাল, বিএনপি নেতা নাজিমুদ্দিন আলম ও ফ্যাসিবাদী নেতা জ্যাকব।