১০:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পিপলস টিভি ৬

নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে ভ্যানকার্ট বিতরণ : সমাজ পরিবর্তনে বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
  • Update Time : ০৪:২৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ১০৭ Time View


নারীর স্বনির্ভরতা ও উদ্যোক্তা উন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে মোমো নারী ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র। সংগঠনটির আয়োজনে আজ বুধবার বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর আদাবর থানাধীন নবোদয় হাউজিং, রোড নং ৬/এ, বাসা নং ৬ (নীচতলা)-তে অনুষ্ঠিত হয় “নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে ভ্যানকার্ট বিতরণ অনুষ্ঠান”।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম তার বক্তব্যে বলেন, “বিত্তবানরা যদি এভাবে এগিয়ে আসেন, তবে সমাজ পরিবর্তন হতে আর বেশি সময় লাগবে না। আদাবর, মোহাম্মদপুর ও শেরে বাংলা এলাকার জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আপনাদের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। আগামী নির্বাচনে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “মোমো নারী ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এবং মোমো মহিলা সমবায় সমিতির সকল কার্যক্রমকে আমরা উৎসাহিত করি এবং পাশে আছি।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভানেত্রী এস এম মোমো। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক হাজী মো. ইউসুফ, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির নির্বাহী সদস্য হাজী মো. নাসির উদ্দিন নাসির, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির আহবায়ক শুকুর মাহমুদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক নাফিজুল কাদীম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মাহবুব সরোয়ার জাহান, পানি ভবন পরিচালক (প্রশাসন) শেখ গোলাম আকবর, বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, পরিবেশবিদ মোস্তাফিজুর রহমান।

 
অনুষ্ঠানে ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে ফরিদা পারভীন পুষ্প, কোহিনুর বেগম, সুরমা আক্তার, মোসাঃ শাহানাজ, রুনা ও মমতাজ বেগম-এর হাতে ভ্যানকার্ট বিতরণ করা হয়।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদিকা লায়লা আক্তার বলেন, “নারীরা যদি কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়, তবে পরিবার থেকে শুরু করে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো নারী উদ্যোক্তাদের স্বাবলম্বী করে তোলা।” সভানেত্রী এস এম মোমো বলেন, “এই উদ্যোগের মাধ্যমে স্থানীয় নারীরা ছোট ব্যবসা শুরু করতে উদ্বুদ্ধ হবে এবং নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thedailysarkar@gmail.com

About Author Information

নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে ভ্যানকার্ট বিতরণ : সমাজ পরিবর্তনে বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান

Update Time : ০৪:২৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫


নারীর স্বনির্ভরতা ও উদ্যোক্তা উন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে মোমো নারী ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র। সংগঠনটির আয়োজনে আজ বুধবার বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর আদাবর থানাধীন নবোদয় হাউজিং, রোড নং ৬/এ, বাসা নং ৬ (নীচতলা)-তে অনুষ্ঠিত হয় “নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে ভ্যানকার্ট বিতরণ অনুষ্ঠান”।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম তার বক্তব্যে বলেন, “বিত্তবানরা যদি এভাবে এগিয়ে আসেন, তবে সমাজ পরিবর্তন হতে আর বেশি সময় লাগবে না। আদাবর, মোহাম্মদপুর ও শেরে বাংলা এলাকার জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আপনাদের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। আগামী নির্বাচনে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “মোমো নারী ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এবং মোমো মহিলা সমবায় সমিতির সকল কার্যক্রমকে আমরা উৎসাহিত করি এবং পাশে আছি।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভানেত্রী এস এম মোমো। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক হাজী মো. ইউসুফ, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির নির্বাহী সদস্য হাজী মো. নাসির উদ্দিন নাসির, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির আহবায়ক শুকুর মাহমুদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক নাফিজুল কাদীম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মাহবুব সরোয়ার জাহান, পানি ভবন পরিচালক (প্রশাসন) শেখ গোলাম আকবর, বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, পরিবেশবিদ মোস্তাফিজুর রহমান।

 
অনুষ্ঠানে ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে ফরিদা পারভীন পুষ্প, কোহিনুর বেগম, সুরমা আক্তার, মোসাঃ শাহানাজ, রুনা ও মমতাজ বেগম-এর হাতে ভ্যানকার্ট বিতরণ করা হয়।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদিকা লায়লা আক্তার বলেন, “নারীরা যদি কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়, তবে পরিবার থেকে শুরু করে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো নারী উদ্যোক্তাদের স্বাবলম্বী করে তোলা।” সভানেত্রী এস এম মোমো বলেন, “এই উদ্যোগের মাধ্যমে স্থানীয় নারীরা ছোট ব্যবসা শুরু করতে উদ্বুদ্ধ হবে এবং নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।