০১:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পিপলস টিভি ৬

নাচনমহল ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের খুলনা গ্রামের মোস্তফা হাওলাদারের মেয়ে মনি (১৪ )সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা

Reporter Name
  • Update Time : ০১:৫১:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ১৪ Time View

বিশেষ প্রতিনিধি::  নাচনমহল ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের খুলনা গ্রামের মোস্তফা হাওলাদারের মেয়ে মনি বয়স ১৪ সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যার খবর সবাই দেখেছেন। এ আত্মহত্যার বিষয়ে এলাকায় প্রতিবেশীর মধ্যে চলছে এক অজানা রহস্যে, সেই রহস্যের বেড়াজালের সমাধানে নেমেছে দৈনিক সরকার টিম এবং আমরা যা জানতে পেরেছি তার ফলশ্রুতিতে বলা যায় এটা আত্মহত্যা নয় সুপরিকল্পিত হত্যা। কাউকে আত্মহত্যা করার প্ররোচিত করা তো অবশ্যই খুন। বিস্তারিত পড়ুন তালাস টিমের অনুসন্ধান – এই আত্মহত্যার পেছনে মোটিভ হিসেবে কাজ করেছে প্রেম প্রতারণা বিবাহিত ছেলে কতৃক বিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্কের পরে আর বিয়ে না করে উল্টো ভয় ভীতি ও চাপ প্রয়োগ করে আত্মহত্যা করতে প্রনোদিত করেছে। মানজারুল ইসলাম পিতা মনির মাষ্টার, এই মানজারুল বখাটে ছেলে একাধিক মেয়ের সাথে মেলামেশা ও এলাকায় মারপিট করা ছিলো এর প্রতিদিনের কাজ। মানজারুল বিয়ে করেছে নিজ বাড়ির মৃত রাজ্জাক হাওলাদারের মেয়েকে, বিয়ের পরেও তার সেই পুরনো চরিত্র পাল্টায়নি সে একই বাড়ির অসহায় গরীব ক্যান্সারে আক্রান্ত মোস্তফা হাওলাদারের মেয়ে মনিকে ( সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রী) ফুসলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে এবং যেহেতু মনির বাবা জটিল রোগে আক্রান্ত তাই মানজারুল টাকাপয়সা ও বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে। এবার আসি আত্মহত্যা নিয়ে যত রহস্য – কিছুদিন আগে চাউর হয় মানজারুল কে ভুতপেতে পানিতে চুবিয়েছে আদতে মানজারুল মেয়ের বাসার ছাদে উঠে গাছ বেয়ে এবং এটা মানজারুলের শাশুড়ী সন্দেহ করলে তারা খুঁজতে নামে এবং মানজারুল তারাহুরো করে গাছ থেকে পরে যায় আর নিজদের পরিবারে ছেলের ও জামাইয়ের আকামকুকাম সম্পর্কে জানতে পারায় তারা ভুতপেতের গল্প সাজায়, তালাশ টিমের কাছে উক্ত ঘটনার রাতের এক প্রত্যক্ষদর্শী এসব বর্ননা করেন। যে দিন মেয়ে (মনি) আত্মহত্যা করে ওইদিন তার বাসায় তার মা বাবা কেউ ছিলো না এবং মনি আত্মহত্যা করার পরমুহূর্তেই মানজারুলের মা শাশুড়ী স্ত্রী এরা বাসায় ঢুকে মনির পার্টস ব্যাগ এবং বই খাতা যার মধ্যে চিঠি কিংবা প্রেম ঘটিত বিষয়ের প্রমান থাকতে পারে তা হাতিয়ে নেয় যার সাক্ষী ওই বাড়ির পাশের প্রতিবেশী এবং যারা এসব নিয়েই সন্দেহ ও রহস্যের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলো। এরপরে মেয়ের বাসা থেকে জব্দকৃত পার্টস ও বই থেকে অনেকগুলো চিঠি পাওয়া যায় যা মানজারুলের শাশুড়ী পুড়িয়ে ফেলে এর প্রতক্ষ্য সাক্ষী আছে, এর মধ্যে একটি চিঠি প্রতিবেশী এক মহিলা কুড়িয়ে পেলে তিনি পড়তে শুরু করেন তাতে লেখা ‘তোমার সাথে আর কথা বলতে পারবে না আমার মা ও বউ জেনে গেছে’ এর মধ্যে সেই চিঠি মানজারুলের শাশুড়ী টেনে নিয়ে পুড়িয়ে দেয়। এসব এক কান দুই কান হয়ে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং সবার মধ্যে একটা চাপা ক্ষোভ বিরাজ করে কেননা বাচ্চা একটা মেয়ের এহেন পরিনতি এলাকার কেউ মানতে পারছে না আবার মেয়ের পরিবার গরীব হওয়ায় তারাও বিচার চাওয়ার সাহস পাচ্ছে না মনির মাষ্টারের সামনে। উপরোক্ত ঘটনা চলতে থাকার মধ্যেই মনির মাষ্টার ও তার ছেলের বউয়ের পরিবারে লাশ দাফন নিয়ে ব্যাপক তারাহুরো ও তাদের মধ্যে অন্যরকম এক আতংক লক্ষ্য করা যায় যা এলাকাবাসীর নজরে পড়ে আর সবাই সব সূত্র মিলাতে ছিলো আর পেছনে এসব বলাবলি করছে মেয়েরে মারছে ওই ছেলে তার সাথে সম্পর্ক থাকায় কেননা ছেলের চরিত্র সম্পর্কে সবাই ওয়াকিবহাল। জানাজার সময়ে কোন এক মুরুব্বি বলতেছিলো তোর কি এমন দুঃখ যে এই কাজ করলি আমাদের বলতি আমরা চেস্টা করতাম এই কথা বলা মাত্রই মনির মাষ্টার তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে মানুষের সামনে পারতেছে না তাকে মারতে, মনির মাষ্টারের বক্তব্য তুমি কি জানো কিসের দুঃখ ছিলো, গলায় দড়ি নিয়ে টিকটকের শুটিং করতে গিয়ে মারা গেছে এসব নিয়ে ফাও আলাপ বাদ দাও কাজ থাকলে কাজে যাও, কথা হলো মনির মাষ্টার জানলে কি করে মেয়ে টিকটক করে? কিংবা টিকটিক করতে গিয়ে দড়ি আটকে মারা গেছে? উপরোক্ত আলোচনা সবটা মনির মাষ্টারের প্রতিবেশির থেকে কালেককল্ট করা কারো দরকার হলে আমরা নাম প্রকাশ করতে পারবো। প্রতিবেশী ও এলাকাবাসীর সন্দেহ – ১. মনির মাষ্টারের ছেলে মানজারুলকে ভুতপেতে মারছে এটা ভুয়া এই গল্প তার পরিবার ছড়ায় বরংচ তাকে প্রত্যক্ষদর্শী ছাদ থেকে পালাতে দেখছে ২. বাসায় লাশ ঝুলে মেয়ের বাবা মা কেউ বাসায় না এমন মুহূর্তে মানজারুলের মা বউ শাশুড়ী এরা মেয়ের বই খাতা পার্টস ব্যাগ নিয়ে যায় এবং আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু যা প্রেমের আলামত তা ধ্বংস করে পুড়িয়ে দেয় ৩. মনির মাষ্টার জানাজার সময়ে এক মুরুব্বির উপর ক্ষেপে যায় কেবল একজন্য যে সে আফসোস করেছিলো এই বয়সে কেউ এটা করে কি দুঃখ ছিলো তোর এর পরিপ্রেক্ষিতে মনির মাষ্টার বলেন টিকটকের শুটিং করতে গিয়ে মারা যায় এবল বদমেজাজ দেখান যা উপস্থিত জনতার মাঝে ক্ষোভের জন্ম দেয় ৪. মনির মাষ্টার ও তার ছেলের বউয়ের পরিবারের মধ্যে রহস্যময় সব আচরণ লক্ষ করে এলাকাবাসী উপরোক্ত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে, আমরা এলাকার মান্যগন্য ব্যাক্তিদের কাছে আবদার করছি উক্ত ঘটনার উপরোক্ত ও আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এসব খতিয়ে দেখা দরকার, প্রয়োজনে আইনের সাহায্য নেয়া ও প্রশাসন কে অবিহিত করা। আমরা যা জানতে পেরেছি তা কিঞ্চিৎ সত্যি ও হতে পারে বা বেশিটাই মিথ্যাও হতে পারে এজন্য আমরা শক্ত তথ্য নিতে চেস্টা করছি এবং এলাকার রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ ইউপি সদস্য ময়মুরুব্বি মান্যগন্য ব্যাক্তিদের দৃস্টি আকর্ষণ করছি তালাশ টিম অফিসিয়ালি এটেম্প নিতে প্রস্তুত আমরা মেয়ের পরিবারের সাথে আলাপ করে পরবর্তী পদক্ষেপ জানাবো। ঘটনা সত্যি হলে আমরা ন্যায় বিচার চাই এবং বিচার পেতে এলাকাবাসীর সাহায্য চাই আমরা আইনের দারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thedailysarkar@gmail.com

About Author Information

নাচনমহল ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের খুলনা গ্রামের মোস্তফা হাওলাদারের মেয়ে মনি (১৪ )সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা

Update Time : ০১:৫১:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধি::  নাচনমহল ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের খুলনা গ্রামের মোস্তফা হাওলাদারের মেয়ে মনি বয়স ১৪ সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যার খবর সবাই দেখেছেন। এ আত্মহত্যার বিষয়ে এলাকায় প্রতিবেশীর মধ্যে চলছে এক অজানা রহস্যে, সেই রহস্যের বেড়াজালের সমাধানে নেমেছে দৈনিক সরকার টিম এবং আমরা যা জানতে পেরেছি তার ফলশ্রুতিতে বলা যায় এটা আত্মহত্যা নয় সুপরিকল্পিত হত্যা। কাউকে আত্মহত্যা করার প্ররোচিত করা তো অবশ্যই খুন। বিস্তারিত পড়ুন তালাস টিমের অনুসন্ধান – এই আত্মহত্যার পেছনে মোটিভ হিসেবে কাজ করেছে প্রেম প্রতারণা বিবাহিত ছেলে কতৃক বিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্কের পরে আর বিয়ে না করে উল্টো ভয় ভীতি ও চাপ প্রয়োগ করে আত্মহত্যা করতে প্রনোদিত করেছে। মানজারুল ইসলাম পিতা মনির মাষ্টার, এই মানজারুল বখাটে ছেলে একাধিক মেয়ের সাথে মেলামেশা ও এলাকায় মারপিট করা ছিলো এর প্রতিদিনের কাজ। মানজারুল বিয়ে করেছে নিজ বাড়ির মৃত রাজ্জাক হাওলাদারের মেয়েকে, বিয়ের পরেও তার সেই পুরনো চরিত্র পাল্টায়নি সে একই বাড়ির অসহায় গরীব ক্যান্সারে আক্রান্ত মোস্তফা হাওলাদারের মেয়ে মনিকে ( সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রী) ফুসলিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে এবং যেহেতু মনির বাবা জটিল রোগে আক্রান্ত তাই মানজারুল টাকাপয়সা ও বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে। এবার আসি আত্মহত্যা নিয়ে যত রহস্য – কিছুদিন আগে চাউর হয় মানজারুল কে ভুতপেতে পানিতে চুবিয়েছে আদতে মানজারুল মেয়ের বাসার ছাদে উঠে গাছ বেয়ে এবং এটা মানজারুলের শাশুড়ী সন্দেহ করলে তারা খুঁজতে নামে এবং মানজারুল তারাহুরো করে গাছ থেকে পরে যায় আর নিজদের পরিবারে ছেলের ও জামাইয়ের আকামকুকাম সম্পর্কে জানতে পারায় তারা ভুতপেতের গল্প সাজায়, তালাশ টিমের কাছে উক্ত ঘটনার রাতের এক প্রত্যক্ষদর্শী এসব বর্ননা করেন। যে দিন মেয়ে (মনি) আত্মহত্যা করে ওইদিন তার বাসায় তার মা বাবা কেউ ছিলো না এবং মনি আত্মহত্যা করার পরমুহূর্তেই মানজারুলের মা শাশুড়ী স্ত্রী এরা বাসায় ঢুকে মনির পার্টস ব্যাগ এবং বই খাতা যার মধ্যে চিঠি কিংবা প্রেম ঘটিত বিষয়ের প্রমান থাকতে পারে তা হাতিয়ে নেয় যার সাক্ষী ওই বাড়ির পাশের প্রতিবেশী এবং যারা এসব নিয়েই সন্দেহ ও রহস্যের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলো। এরপরে মেয়ের বাসা থেকে জব্দকৃত পার্টস ও বই থেকে অনেকগুলো চিঠি পাওয়া যায় যা মানজারুলের শাশুড়ী পুড়িয়ে ফেলে এর প্রতক্ষ্য সাক্ষী আছে, এর মধ্যে একটি চিঠি প্রতিবেশী এক মহিলা কুড়িয়ে পেলে তিনি পড়তে শুরু করেন তাতে লেখা ‘তোমার সাথে আর কথা বলতে পারবে না আমার মা ও বউ জেনে গেছে’ এর মধ্যে সেই চিঠি মানজারুলের শাশুড়ী টেনে নিয়ে পুড়িয়ে দেয়। এসব এক কান দুই কান হয়ে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং সবার মধ্যে একটা চাপা ক্ষোভ বিরাজ করে কেননা বাচ্চা একটা মেয়ের এহেন পরিনতি এলাকার কেউ মানতে পারছে না আবার মেয়ের পরিবার গরীব হওয়ায় তারাও বিচার চাওয়ার সাহস পাচ্ছে না মনির মাষ্টারের সামনে। উপরোক্ত ঘটনা চলতে থাকার মধ্যেই মনির মাষ্টার ও তার ছেলের বউয়ের পরিবারে লাশ দাফন নিয়ে ব্যাপক তারাহুরো ও তাদের মধ্যে অন্যরকম এক আতংক লক্ষ্য করা যায় যা এলাকাবাসীর নজরে পড়ে আর সবাই সব সূত্র মিলাতে ছিলো আর পেছনে এসব বলাবলি করছে মেয়েরে মারছে ওই ছেলে তার সাথে সম্পর্ক থাকায় কেননা ছেলের চরিত্র সম্পর্কে সবাই ওয়াকিবহাল। জানাজার সময়ে কোন এক মুরুব্বি বলতেছিলো তোর কি এমন দুঃখ যে এই কাজ করলি আমাদের বলতি আমরা চেস্টা করতাম এই কথা বলা মাত্রই মনির মাষ্টার তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে মানুষের সামনে পারতেছে না তাকে মারতে, মনির মাষ্টারের বক্তব্য তুমি কি জানো কিসের দুঃখ ছিলো, গলায় দড়ি নিয়ে টিকটকের শুটিং করতে গিয়ে মারা গেছে এসব নিয়ে ফাও আলাপ বাদ দাও কাজ থাকলে কাজে যাও, কথা হলো মনির মাষ্টার জানলে কি করে মেয়ে টিকটক করে? কিংবা টিকটিক করতে গিয়ে দড়ি আটকে মারা গেছে? উপরোক্ত আলোচনা সবটা মনির মাষ্টারের প্রতিবেশির থেকে কালেককল্ট করা কারো দরকার হলে আমরা নাম প্রকাশ করতে পারবো। প্রতিবেশী ও এলাকাবাসীর সন্দেহ – ১. মনির মাষ্টারের ছেলে মানজারুলকে ভুতপেতে মারছে এটা ভুয়া এই গল্প তার পরিবার ছড়ায় বরংচ তাকে প্রত্যক্ষদর্শী ছাদ থেকে পালাতে দেখছে ২. বাসায় লাশ ঝুলে মেয়ের বাবা মা কেউ বাসায় না এমন মুহূর্তে মানজারুলের মা বউ শাশুড়ী এরা মেয়ের বই খাতা পার্টস ব্যাগ নিয়ে যায় এবং আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু যা প্রেমের আলামত তা ধ্বংস করে পুড়িয়ে দেয় ৩. মনির মাষ্টার জানাজার সময়ে এক মুরুব্বির উপর ক্ষেপে যায় কেবল একজন্য যে সে আফসোস করেছিলো এই বয়সে কেউ এটা করে কি দুঃখ ছিলো তোর এর পরিপ্রেক্ষিতে মনির মাষ্টার বলেন টিকটকের শুটিং করতে গিয়ে মারা যায় এবল বদমেজাজ দেখান যা উপস্থিত জনতার মাঝে ক্ষোভের জন্ম দেয় ৪. মনির মাষ্টার ও তার ছেলের বউয়ের পরিবারের মধ্যে রহস্যময় সব আচরণ লক্ষ করে এলাকাবাসী উপরোক্ত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে, আমরা এলাকার মান্যগন্য ব্যাক্তিদের কাছে আবদার করছি উক্ত ঘটনার উপরোক্ত ও আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এসব খতিয়ে দেখা দরকার, প্রয়োজনে আইনের সাহায্য নেয়া ও প্রশাসন কে অবিহিত করা। আমরা যা জানতে পেরেছি তা কিঞ্চিৎ সত্যি ও হতে পারে বা বেশিটাই মিথ্যাও হতে পারে এজন্য আমরা শক্ত তথ্য নিতে চেস্টা করছি এবং এলাকার রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ ইউপি সদস্য ময়মুরুব্বি মান্যগন্য ব্যাক্তিদের দৃস্টি আকর্ষণ করছি তালাশ টিম অফিসিয়ালি এটেম্প নিতে প্রস্তুত আমরা মেয়ের পরিবারের সাথে আলাপ করে পরবর্তী পদক্ষেপ জানাবো। ঘটনা সত্যি হলে আমরা ন্যায় বিচার চাই এবং বিচার পেতে এলাকাবাসীর সাহায্য চাই আমরা আইনের দারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।